পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (চতুর্থ সম্ভার).djvu/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শরৎ-সাহিত্য-সংগ্ৰহ তথাপি সিদ্ধেশ্বর কথা কছিলেন না। তখন নয়নতার ছেলেকে লইয়া ধীরে ধীরে বাহির হইয়া গেল । কিন্তু মিনিট দশেক পরে সিদ্ধেশ্বরী আছিক সাধিয়া গাত্ৰাখান করিতেই মেজবে aanজালিয়া দাড়াইল, কবাটের আউল অপেক্ষা করিতেছিল মাত্র। নিকেশ্বনী সভায় শুকমুখে জিজ্ঞাস করিলেন, কি মেজবোঁ ? নয়নতারা কহিল, সেই কণই জানতে এসেচি। আমি কারুর খাইনে পরিনে দিদি সিদ্ধেশ্বরী তাঁহাকে শান্ত করিবার অভিপ্ৰায়ে বিনীতভাবে বলিলেন, কাটা মারবে কেন মেজবোঁ, ওর ঐরকম কথা। তা ছাড়া তোমাকে ত বলেনি, শুধু— শুধু অতুলকে জ্যান্ত পুততে চেয়েছিল। আর আমি খিলখিল করে হাসি। শাক so ts to Go" * মিৰি-জাবার কাটা কি করে মারে? ধরে মারেনি বলে বুঝি তোমার মন ওঠেনি ? সিদ্ধেশ্বরী অবাক হইয়া গেলেন। মান্তে আস্তে বলিলেন, ও কি কথা মেজবোঁ ? আমি কি তাকে শিখিয়ে দিয়েচি ? tRY Rit"ttR হইতেই অশ্বরে জলিয়া মরিতেছিল, উত্ততভাবে জবাবة أيامnaع দিল, সে তুমিই জান । কেউ কারো মন জানতে যায় না দিদি, চোখে দেখে ৰানে শুনেই বলতে হয়! আমরা নূতন লোক, তোমার সংসারে এসে পড়ে যদি আপনবালাই হয়ে থাকি, বেশ ত, তুমি নিজে বললেই ত ভাল হয়, আর একজনকে লেলিয়ে দেওয়া কেন ? এ অভিযোগের উত্তর লিখনরীর মুখে যোগাইল না, তিনি বিহ্নলের মত চাহিয়া বুহিলেন । মেজৰে অধিকতর কঠোরস্বরে কহিল, আমরাও স্বাস খাইনে দিদি, সব বুঝি। কিন্তু এমন করেন তাড়িয়ে ইটাে মিষ্ট কথায় বিয়ে করলেই ত দেখতে শুনতে ভাল হয়, আমরাও সমানে চলে ২। উ-উনি আনলে একেবারে আকাশ থেকে পাবেন। যাকে তাকে বলে বেড়ান, আমাদের কোঠাকরুণ মানুষ নয়—সাক্ষাং ঠাকুরদেবতা । সিদ্ধেশ্বরী কাদিয়া ফেলিলেন। রুদ্ধস্বরে বলিলেন, এমন অপবাদ আমার শক্ত রেও দিতে পারে না মেলবে! এসব কথা ঠাকুরপোকে শোনানোর চেয়ে আমার মরণ ভাল। তোমরা এলেট বলে আমার কত আছাদ- আমার কানাই পটলকে আনো, জারি তাদের মাথায় হাত দিলে- * & কথাটা শেষ হইল না। শৈল একবাট দুধ লইয়া ঘরে ঢুকিয়া বলিল, আফ্রিক হয়েছে ? একটু দ্বধ খাও দিদি। নিজের কায় জুলিয়া চেঁচাই উঠিলেন, বেরো আমার স্বমুখ থেকে-দুর ইষ্ট খাঁ । שסיה