পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দশম সম্ভার).djvu/৩৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वृंख्न ८७चांठ्यांभं কিন্তু অনিলবরণ বলিয়াছেন, আস্থাহীন হইলে চলিবে না। আপাতদৃষ্টিতে এই প্রথায়’ষত ছেলেমামুৰী দেখাক, যুক্তি স্বত উন্ট কথাই বলুক, তথাপি বিশ্বাস করিতে হইবে । এক বৎসরে Dominion Status অবগুম্ভাবী ! হইবেই হইবে। যদি না হয় ? সে লোকের অপরাধ, প্রোগ্রামের নয়। এবং তখন অনায়াসে বলা চলিবে, এত সহজ কৰ্ম্ম-পদ্ধতি যে-দেশের লোক নিষ্ঠার সহিত গ্রহণ করিয়া সফল করিতে পারিল না, তাহাজের দিয়া কোনও কালেই কিছুই হইবে না। আসল জিনিষ বিশ্বাস ও নিষ্ঠ। একটার যখন সুবিধা হইল না, তখন আর একট লওয়া কৰ্ত্তব্য , এমনি করিয়া চেষ্টা করিতে করিতেই একদিন খাটি প্রোগ্রামটি ধরা পড়িবে। পড়িবেই পড়িবে। জয় হোক আনিলবরণের ! কত সস্তায় স্বরাজের রাস্তা বাংলে দিলেন । নিখিল-ভারত কাটুনি-সঙ্ঘ খবর দিতেছেন, বিশ লাখ টাকার চরকা কিনিয়া বাইশ লাখ টাকার খাদি প্রস্তুত হইয়াছে। উৎসব লাগিয়া গেল, সবাই কহিল—আর চিত্ত৷ নাই, বিদেশী কাপড় দূর হইল বলিয়া। কলিকাতার বড় কংগ্রেস আসন্ন-প্রায় ; সুভাষচন্দ্র বলিলেন, খবরদার । কলের তৈরী দিশী একগাছি সুতাও যেন একজিবিশনে না ঢোকে। এ ঢুকিলে আর উনি ঢুকিবেন না। 萤 নলিনীরঞ্জন বিষয়ী মানুষ, কত ধানে কত চাল হয় খবর রাখা তার পেশা, কপালে চোখ তুলিয়া বলিলেন, সে কি কথা । বিদেশী কাপড় বয়কট করার ষে প্রতিজ্ঞ করিয়াছ ! তোমার এই বাইশ লাখ দিয়া সত্তর-আশি ক্রোড়ের ধাক্কা সামলাইবে কেন ? সেইন-গোপ্তা সাহেব বীরপে বলিলেন, আমরা ঐ ধদর এক-শ টুকরা করিয়া ংটি পরিব । নলিনীরঞ্জন কহিলেন, সে জানি, কিন্তু এক-শ টুকরা কেন, উহার একগাছি করিয়া স্থত ভাগ করিয়া দিলেও ষে ভাগে কুলাইবে না। সুভাষ বলিলেন, বস্ত্র বয়কট পরে হুইবে, আপাততঃ মহাত্মাঙ্গীর বয়কট সহিবে না । কিরণশঙ্কর কছিলেন, ঠিক, ঠিক । মহাত্মা আসিলেন, লোকমুখে খবর লইয়া দেশে ফিরিয়া certificate পাঠাইৱা দিলেন, ‘ফিলিস সরকাস’ মঙ্গ জমে নাই। নেতার টু শব্দটি করিলেন না, পাছে রাগ করিয়া তিনি স্বরাজের চাবি-কাঠিটি wootwo geسRه د