পাতা:শান্তিনিকেতন (অষ্টম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুক্তির পথ তুলে তাকে যে মূঢ়তার পীড়া হতে মুক্তি দেওয়া হয় সেই হচ্চে যথার্থ মুক্তি, চিরন্তন মুক্তি । পৃথিবীতে তেমনি হওয়াতেই ষদি আমরা দুঃখ পাই, তাকে আমরা ভবযন্ত্রণা বলি, জগৎ যদি আমাদের আনন্দ না দেয়—তবে বিশ্বকবির এই বিরাট কাব্যকে অর্থহীন অমূলক পদার্থ বলে এর থেকে নিস্কৃতি পাওয়াকেই আমরা চরিতার্থতা বলা । কিন্তু এই কাব্যখানিকে আমরা নিজের ইচ্ছামত ছিড়ে পুড়িয়ে একেবারে এর চিহ্ন লোপ করে দিতে পারি এমন কথা মনে করবার কোনো হেতু নেই । সমুদ্রকে বিলুপ্ত করে দিয়ে সমুদ্র পার হবার চেষ্টা করার চেয়ে সমুদ্রে পাড়ি দিয়ে পার হওয়া ঢের বেশি সহজ । এ পর্য্যন্ত কোনো দেশের মানুষ সমুদ্র সেঁচে ফেলবার চেষ্টা করেনি—তারা সাধ্যমত নেীকে জাহাজ दांनिप्प्लtछ् } 19