পাতা:শান্তিনিকেতন (অষ্টম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন বিশ্বকাব্যকে নিরর্থক অপবাদ দিয়ে পুড়িয়ে নষ্ট করবার তপস্যায় প্রবৃত্ত না হয়ে বিশ্বকাব্য শোনাকে সার্থক করে তোলাই হচ্চে যথার্থ মুক্তি । এই বিশ্ব প্রকাশের রূপের মধ্যে যখন আনন্দকে দেখব কেবলই রূপকে দেখবন। তখন রূপ আমাকে আর বাধা দেবেন—সে যে কেবল পথ ছেড়ে দেবে তা নয় আনন্দই দেৰে । ভাবটি বোঝবামাত্র ভাষা যে কেবল তার পীড়াকরত ত্যাগ করে তা নয় ভাষা তখন নিজের সৌন্দৰ্য্য উদঘাটন করে আনন্দময় হয়ে ওঠে—ভাবে ভাষায় অন্তরে বাহিরে মিলন তখন আমাদের মুগ্ধ করে । তখন সেই ভাষার উপরে যদি কেউ কিছুমাত্র হস্তক্ষেপ করে সে অামাদের পক্ষে অসহ হয়ে ওঠে। কিন্তু এই যে ভিতরকার আনন্দ এটা বাইরে থেকে বোঝা যায় না—এটা নিজের >W)や