পাতা:শান্তিনিকেতন (অষ্টম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন করতে থাকে । তাতে করে কেবল যে নিজের স্বভাবের মধ্যে নিজের সামঞ্জস্ত থাকে না তা নয়—চারিদিকের সঙ্গে সমাজের সঙ্গে আমাদের সামঞ্জস্য নষ্ট হয়ে যায়। ধৰ্ম্মনীতিতে আমরা এই যে স্বভাবলাভের সাধনায় প্রবৃত্ত আছি—সমাজ এবং নীতিশাস্ত্র এজন্তে দিনরাত তাড়ন করচে । এইখানেই কি এর শেষ ? ঈশ্বর সাধনাতেও কি এই নিয়মের স্থান নেই ? সেখানেও কি আমরা কোনো একটি ভাবকে কোনো একটি রসকে সঙ্কীর্ণ অবলম্বনের দ্বারা অতিমাত্র আন্দোলিত করে তোলাকেই মামুষের একটি চরম লাভ বলে গণ্য করব ? দুৰ্ব্বলের মনে একটা উত্তেজনা জাগিয়ে তার হৃদয়কে প্রলুব্ধ করবার জন্তে এই সকল উপায়ের প্রয়োজন এমন কথা অনেকে বলেন । যে লোক মদ খেয়ে আনন্দ পায় তার ン8