পাতা:শান্তিনিকেতন (চতুর্থ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিৰ্ব্বিশেষ এই ভাবকে এই সত্যকে সমুজ্জল করে দেখেছে। সুতরাং মানুষকে অদ্বৈতবাদ একটা বৃহৎ সম্পদদান করেছে—তার মধ্যে নানা অব্যক্ত অৰ্দ্ধব্যক্তভাবে যে সত্য কাজ করছিল ; সমস্ত আবরণ সরিয়ে দিয়ে তারই সম্পূর্ণ পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু যেখানেই হোক বিশিষ্টতা বলে একটা পদার্থ এসেছে। তাকে মিথ্যাই বলি মায়াই বলি, তার মস্ত একটা জোর, সে আছে। এই জোর সে পায় কোথা থেকে ? ব্ৰহ্ম ছাড়া আর কোনো শক্তি ( তাকে সয়তাম বল বা আর কোনো নাম দাও ) কি বাইরে থেকে জোর করে এই মায়াকে আরোপ করে দিয়েছে ? সে ত কোনমতে মনেও করতে পারিনে । উপনিষদে এই প্রশ্নের উত্তর এই যে, আনন্দাদ্ধোব খন্বিমানি ভুতানি জায়স্তে ; ব্রহ্মের আনন্দ থেকেই এই সমস্ত বা কিছু ve