পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন যতই অনুভূ হবে প্রভুত্বের বাসনা ততই তার ধৰ্ব্ব হতে থাকবে। জায়গা জুড়ে থেকে মানুষ অধিকার করে না, বাহিরের ব্যবহারের দ্বারাও মানুষের অধিকার নয়—যে পর্য্যস্ত মানুষের অনুভূতি সেই পৰ্য্যন্তই সে সত্য, সেই পৰ্য্যন্তই তার অধিকার। ভারতবর্ষ এই সাধনার পরেই সকলের চেয়ে বেশি জোর দিয়েছিল এই বিশ্ববোধ, সৰ্ব্বানুভূতি। গায়ত্রীমন্ত্রে এই বোধকেই ভারতবর্ষ প্রত্যহ ধ্যানের দ্বারা চর্চা করেছে, এই বোধের উদ্বোধনের জন্তেই উপনিষৎ সৰ্ব্বভূতকে আত্মীয় ও আত্মাকে সৰ্ব্বভূতে উপলব্ধি করে ঘৃণা পরিহারের উপদেশ দিয়েছেন এবং বুদ্ধদেব এই বোধকেই সম্পূর্ণ করবার জন্তে সেই প্রণালী অবলম্বন করতে বলেছেন যাতে মানুধের মন অহিংসা থেকে দয়ায়, দয়া থেকে মৈত্রীতে সৰ্ব্বত্র প্রসারিত छ्न्र नःि । שף