পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন শিশির বিন্দুর মত টলমল করতে থাকে ; তার কারণ আর কিছুই নয় মামরা খাওয়া শোওয়া ওঠা বসায় যে সাত্বিকতার সাধন বিস্তার করেছিলুম তাই আজ লক্ষ্যহীন প্রাণহীন হয়ে বিকৃত হয়ে ಔ(ಫ್ರ ; তার যা উদ্দেশু ছিল ঠিক তারই বিপরীত কাজ করচে—যে বিশ্ববোধকে সে অবারিত করবে তাকেই সে সকলের চেয়ে আবরিত করচে– দুই প{ অন্তর এক-একটি প্রভেদকে সে স্বষ্টি করে তুলচে এবং মানব-ঘূণার কাটাগাছ দিয়ে অতি নিবিড় করে তার বেড়া নিৰ্ম্মাণ করচে। এমনি করেই ভূমীকে আমরা হারালুম, মনুষ্যত্বকে তার বৃহৎক্ষেত্রে দাড় করাতে আর পারলুম না, নিরর্থক কতকগুলি আচার মেনে চলাই আমাদের কৰ্ম্ম হয়ে দাড়tল শক্তিকে বিচিত্র পথে উদারভাবে প্রসারিত করা হল না, চিত্তের গতিবিধির পথ সঙ্কীর্ণ হয়ে এল, আমাদের আশা ছোট হয়ে গেল, ভরসা রইল bb"