পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসের ধৰ্ম্ম আঁকি বার এবং বেড়া তোলনার প্রবৃত্তি থেকে অমিল নি সুতি প’ব | পূৰ্ম্মের সিংহদ্বার খোল! পার্কুলে তবে ছোট বড় স ক ল যজ্ঞের নিমন্ত্রণেই মানুষকে আমরা আহবান করতে পারব ;—নতুবা কেবলমাত্র প্রয়োজনে ব বা স্বা জাত্য অভিমানের খিড়কির দরজাটুকু যদি খুলে রাথি তবে ধৰ্ম্মনিয়মের বাধা অতি ক্রম করে সেই ফাক টুকুর মধ্য দিয়ে আমাদের দেশের এত প্রভেদ পার্থক্য এত বিরোধবিচ্ছেদ গলতে পারবে না, মিলতে পারবে না। ধৰ্ম্মান্দোলনের ইতিহাসে এইটি বরাবর দেখা গেছে ধৰ্ম্ম যখন আপনার রসের মূৰ্ত্তি প্রকাশ করে তখনি সে বাধন ভাঙে এবং সকল মানুষকে এক করবার দিকে ধাবিত হয় । খৃষ্ট যে প্রেমভক্তিরসের বস্তাকে মুক্ত করে দিলেন তা য়িহুদি ধর্মের কঠিন শাস্ত্র-বন্ধনের মধ্যে নিজেকে বদ্ধ রাখতে পারলে না এবং সেই ধৰ্ম্ম আজ পর্য্যন্ত প্রবল জাতির স্বার্থের > ふ ジ