পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসের ধৰ্ম্ম সুতরাং তথন সচলত তার পক্ষে অস্বাভাবিক নয়, তখন গ্রেগামী গতিশক্তির আনন্দেই সে কৰ্ম্ম ক 1, সৰ্ব্ব জয়ী প্রাণশক্তির অনিন্দেই সে দুঃথকে স্বীকার কবে । বস্তু ত মাসুমের প্রধান সমস্ত এ নয় যে, কোন শক্তি দ্বারা সে ই:থকে একেবারে নিবৃত্ত করতে পারে । তার সমস্ত হচ্চে এই যে, কোন শক্তি দ্বারা সে দুঃথকে সহজেই স্বীকার করে নিতে পারে। দুঃখকে নিবৃত্ত করবার পথ যারা দেখাতে চান তারা অহংকে ই সমস্ত অনর্থের হেতু বলে একেবারে তাকে বিলুপ্ত করতে বলেন ; দুঃখকে স্বীকার করলার শক্তি যারা দিতে চান তঁরা অহংকে প্রেমের দ্বারা পরিপূর্ণ করে তাকে সার্থক করে তুলতে বলেন। অর্থাৎ গাড়ি থেকে ঘোড়াকে খুলে ফেলাই যে গাড়িকে খানায় পড়া থেকে রক্ষা করবার সুকৌশল তা নয়, ঘোড়ার উপরে সারথিকে স্থাপন করাই २१