পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७इङ्ङि কিন্তু এই একটি অত্যন্ত আশ্চৰ্য্য ব্যাপার, মানুষ প্রব হ্যের চেয়ে গোপনকে কিছুমাত্র কম করে চ{য় ন}– এমন কি, বেশি করেই চায় । তার সমস্ত ইন্দ্রি সুের বির ম সাক্ষ্য সত্ত্বেও মানুষ বলেছে, দেখতে পাচ্চিনে কিন্তু আর ও আছে, শোনা যাচে না কি স্তু অfর ও আছে । জগতে অনেক গুপ্ত সামগ্ৰী আছে যার আচ্ছাদন তুলে ফেল্লেই তা’ প্রত্যক্ষগম্য হয়ে ওঠে এ ক স্তু সে রকম নয়—এ আচ্ছন্ন বলে গুপ্ত নয় এ গভীর বলেই গুপ্ত—স্ত তরং একে যখন আমরা জানতে পারি তখনো এ গভীর থাকে | গোরু উপরের থেকে ঘাস ছিড়ে থায়, শূকর দত দিয়ে মাটি চরে সেই ঘাসের মুথা উপড়ে খেয়ে থাকে, কিন্তু এখানে উপরের ঘাসের সঙ্গে নীচেকার মুথার প্রকৃতিগত কোন প্রভেদ নেই, দুটই স্পশগম্য এবং দুটিতেই ○>