পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ-সন্ধ্য{ তার সেই জপের মন্ত্রটিকে খুজে পেয়েছে। বারবার তাকে ধ্বনিত করে তুলচে–শিশু তার নূতন-শেখা কথাটকে নিয়ে যেমন অকারণে অপ্রয়োজনে ফিরে ফিরে উচ্চারণ করতে থাকে, সেই রকম—তার শ্রাস্তি নেই, শেষ নেই, তার আর বৈচিত্র্য নেই। আজ বোবা সন্ধ্যাপ্রকৃতির এই যে হঠাৎ কণ্ঠ খুলে গিয়েছে এবং আশ্চর্য্য হয়ে স্তব্ধ হয়ে সে যেন ক্রম{গত নিজের কথা নিজের কানেই শুনচে—আমাদের মনে ও এর একট। সাড়া জেগে উঠেছে – সেও কিছু একটা বলতে চাচ্চে —ঐ রকম খুব বড় কমেই বলতে চায়, ঐ রকম জল স্থল আকাশ একেবারে ভরে দিয়েই বলতে চায়—কিন্তু সে ত কথা দিয়ে হবার sে1 নেই, তাই সে একটা সুরকে খুজচে । জলের কমোলে, বনের মন্মরে, বসন্তের উচ্ছ,সে, শরতের আলোকে, বিশাল প্রকৃতির য। কিছু কথা 切 >