পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন ছাপ পড়ে যায় “নামঞ্জুব,” তখনি বিনা বিলম্বে থলে ঝরে শুকিয়ে সরে পড়তে হয়। প্রকৃতির প্রকাও আপিসে অগণ্য বিভাগ, অসংখ্য কাজ । সুকুমার ঐ ফুলটিকে যে দেথচ, অত্যন্ত বাবুর মত গায়ে গন্ধ মেথে রঙীন পোষাক পরে এসেছে, সেও সেখানে রৌদ্রে জলে মজুরি করবার জন্তে এসেছে, তাকে তার প্রতি মুহূর্বের হিসাল দিতে হয়—বিন কারণে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে যে একটু দোলা থাবে এমন এক পলকও তার সময় নেই। কিন্তু এই ফুলটিই মামুষের অস্তরের মধ্যে যখন প্রবেশ করে তখন তার কিছুমাত্র তাড়া নেই, তখন সে পরিপূর্ণ অবকাশ মূৰ্ত্তিমান । এই একই জিনিষ বাইরে প্রকৃতির মধ্যে কাজের অবতার, মানুষের অস্তরের মধ্যে শাস্তি ও সৌন্দর্য্যের পূর্ণ প্রকাশ । তখন বিজ্ঞান আমাদের বলে, তুমি ভুল বুঝচ–বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ফুলের একমাত্র উদ্দেশ্য brソ