পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন এই রকম হৃদয়াবেগের প্রমত্ততাকেই আমরা অসামান্ত আধ্যাত্মিক শক্তির লক্ষণ বলে মনে করি তার কারণ আছে। যেখানে সামঞ্জস্ত নষ্ট হয় সেখানে শক্তিপুঞ্জ একদিকে ক{ত হয়ে পড়ে বলেই তার প্রবলতা চোখে পড়ে। কিন্তু সে ত একদিক থেকে চুরি করে অন্তদিক্‌কে স্বীত করা । যেদিক থেকে চুরি হয় সেদিক থেকে নালিশ ওঠে ; তার শোধ দিতেই হয় এবং তার শাস্তি না পেয়ে নিস্কৃতি হয় না । সমস্ত চিত্তবৃত্তিকে কেবলমাত্র হৃদয়াবেগের মধ্যে প্রতিসংহরণের চর্চায় মানুষ কখনই মনুষ্যত্বলাভ করেন এবং মনুষ্যত্বের যিনি চরম লক্ষ্য তাকেও লাভ করতে পারে না । নিজের মনের ভক্তির চরিতার্থতাই যখন মামুষের প্রধান লক্ষ্য হয়ে উঠল, বস্তুত দেবতা যখন উপলক্ষ্য হয়ে উঠলেন এবং ভক্তিকে ভক্তি করাই যখন নেশার মত ক্রমশই উগ্র ¢ रे