পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সীমঞ্চস্ত সাড়া পেতেন তিনি যে তার জীবনেশ্বরকে কি রকম নিবিড় রসদেনাপূর্ণ মাধুর্য্যঘন প্রেমের সঙ্গে অন্তবে বাহিরে দেখেছিলেন সে কথা অধিক কবে বলাই ল তুলা । ঐকান্তিক জ্ঞানের সাধনা যেমন শুষ্ক বৈরাগ্য আনে, ঐ কান্তিক রসের সাধনা ও তেমনি ভাববিহবল তার বৈবাগ নিয়ে আসে। সে অবস্থায় কে বলি বসের নেশায় আবিষ্ট হয়ে থাকুতে ইচ্ছ। করে, আর-সমস্তের প্রতি এক স্ত লিতৃঞ্চ জন্মে, এবং কয়ের বন্ধনমাত্রকে 'অসহ্য বলে বোধ হয় । অর্থাৎ মনুষ্যত্বের কেবল একটিমাত্র দিক স ত্যন্ত প্রবল হয়ে ওঠাতে অন্ত সমস্ত দিক একেবারে রিক্ত হয়ে যায়, তখন আমরা ভগবানের উপাসনাকে কেবলই একটিমাত্র অংশে অত্যু গ্র করে তুলি, এবং মন্ত সকল দিক থেকেই তাকে শূন্ত করে রাথি । ভগবংলাভের জষ্ঠ একান্ত ব্যাকুলত৷