পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন দিকে অখণ্ডের দিকে অনন্তের দিকে নিয়ে গিয়েছেন । সহজে পারেন নি—এর জন্তে সমস্ত জীবন তাকে মৃত্যুসন্ধুণ দুর্গম পথ মাড়িয়ে চলতে হয়েছে—চারিদিকের শক্রতা ঝড়ের সমুদ্রের মত ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে তাকে নিরস্তর আক্রমণ করেছে । মানুষের পক্ষে যা যথার্থ স্বাভাবিক, যা সরল সত্য, তাকেই স্পষ্ট অনুভব করতে ও উদ্ধার করতে, মামুষেব মধ্যে র্যারা সৰ্ব্বোচ্চ শক্তিসম্পন্ন তাদেরই প্রয়োজন হয় । 輯 মানুষের ধৰ্ম্মরাজ্যে যে তিন জন মহাপুরুষ সৰ্ব্বোচ্চ চূড়ায় অধিরোহণ করেছেন এবং ধৰ্ম্মকে দেশগত, জাতিগত, লোকচারগ ক সঙ্কীর্ণ সীমা থেকে মুক্ত করে দিয়ে তাকে স্বর্য্যের আলোকের মত,মেঘের বারিবর্ষণের মত সৰ্ব্বদেশ ও সৰ্ব্বকালের মানবের জন্ত বাধাহীন আকাশে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তাদের নাম করেছি। ধৰ্ম্মের প্রকৃতি যে বিশ্বজনীন, তাকে