পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্রাহ্মসমাজের সার্থকতা পাইনে। কারণ সে ইতিহাস সংকলিত ও লিপিবদ্ধ হয়নি। কিন্তু সেই মুসলমান অভ্যtগমের, যুগে ভারতবর্ষে যে-সকল সাধক জাগ্রত হয়ে উঠেছিলেন তাদের বাণী আলোচনা করে ८मश्रण ”४ cनश्न भाष ठावब्द* श्रtaन অন্তরতম সত্যকে উদঘাটন্ত করে দিয়ে এই মুসলমানধৰ্ম্মেব আঘাতবেগকে সহজেই গ্রহণ করতে পেরেছিল । সত্যের আঘাত কেবল সত্যই গ্রহণ করতে পারে। এইজন্ত প্রবল আঘাতের মুখে প্রত্যেক জাতি, হয়, আপনার শ্রেষ্ঠ সত্যকে সমুজ্জ্বল করে প্রকাশ করে, নয়, আপনার মিথ্য সম্বলকে উড়িয়ে দিয়ে দেউলে হয়ে যায় । ভারতবর্ষের ও যখন আত্মরক্ষা র দিন উপস্থিত হয়েছিল তখন সাধকের পর সাধক এসে ভারতবর্ষের চিরসত্যকে প্রকাশ করে ধরে - ছিলেন। সেই যুগের নানক, রবিদাস, কবীর দাদু প্রভৃতি সাধুদের জীবন ও রচনা ধারা § a 5)