পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্ববোধ পরম মঙ্গল বলে মনে করচে এবং সে জন্তে বিচিত্র ভাবে সচেষ্ট হয়ে উঠেছে—বিশ্ববোধকেই ভারতবর্য মানবাত্মীর পক্ষে তেমনি চরম পদার্থ বলে জ্ঞান করেছিল এবং এইটিকে উদ্বোধিত করবার জন্তে নামা দিকেই তার চেষ্টাকে চtলনা করেছে । শিক্ষায় দীক্ষায় আtহারে বিহারে সকল দিকেই সে তার এই অভিপ্রায় বিস্তার করেছে । এই হচ্চে সাত্ত্বিকতার অর্থাৎ চৈতন্তময়তার সাধনা । তুচ্ছ বৃহৎ সকল ব্যাপারেই প্রবৃত্তিকে খৰ্ব্ব করে সংযমের দ্বারা চৈতষ্ঠাকে নিৰ্ম্মল উজ্জ্বল করে তোলার সাধনা । কেবল জীবের প্রতি অহিংসামাত্র নয়, নানা উপলক্ষ্যে পশুপক্ষী, এমন কি, গাছপালার প্রতি ও সেবা ধৰ্ম্মের চর্চা করা— অন্নজল নদী পৰ্ব্বতের প্রতি ও হৃদয়ের একটি সম্বন্ধ-স্বত্র প্রসারিত করা ; ধৰ্ম্মের যোগ যে সকলের সঙ্গেই এই সত্যটকে নানা ধ্যানের দ্বারা, স্মরণের দ্বারা, কৰ্ম্মের দ্বারা মনের মধ্যে br○