পাতা:শান্তিনিকেতন (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন হয়েছে । কবি এই কাব্যে বলেছেন ত্যাগের সঙ্গে ঐশ্বৰ্য্যের, তপস্তার সঙ্গে প্রেমের সম্মিলনেই শৌর্য্যের উদ্ভব, সেই শৌর্য্যেই মানুষ সকল প্রকার পরাভব হতে উদ্ধার পায় । অর্থাৎ ত্যাগের ও ভোগের সামঞ্জস্তেই পূর্ণ শক্তি। ত্যাগী শিব যখন একাকী সমাধিমগ্ন তখনো স্বৰ্গরাজ্য অসহায়—আবার সতী যখন তার পিতৃভবনের ঐশ্বর্য্যে একাকিনী আবদ্ধ তখনো দৈত্যের উপদ্রব প্রবল । প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে উঠলেই ত্যাগের ও ভোগের সামঞ্জস্ত ভেঙে যায় । কোনো একটি সঙ্কীর্ণ জায়গায় যখন আমরা অহঙ্কারকে বা বাসনাকে ঘনীভূত করি তখন আমরা সমগ্রের ক্ষতি করে অংশকে বড় করে তুলতে চেষ্টা করি। এর থেকে ঘটে অমঙ্গল । ংশের প্রতি আসক্তিবশত সমগ্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ এই হচ্চে পাপ । এই জন্তই ত্যাগের প্রয়োজন। এই (१२