পাতা:শান্তিনিকেতন (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভ্যাস জড়ত মোচন করতে হয় সেটাতেও যেন কুষ্ঠত না হই । অত্যন্ত দরিদ্রের যে রিক্তপ্রায় দান সে ও যেন প্রত্যহই নিষ্ঠার সঙ্গে তার কাছে এনে দিতে পারি। র্যাকে সমস্ত জীবন উৎসর্গ করবার কথা –দিনের সকল কৰ্ম্মে সকল চিন্তায় যাকে রাজা করে বসিয়ে রাখতে হবে—তাকে কেবল মুখের কথা দেওয়া ! কিন্তু তাও দিতে হবে । আগাগোড়। সমস্তই কেবল সংসারকে দ্বেব আর তাকে কিছুই দেব ন, তাকে প্রত্যেক দিনের মধ্যে একান্তই *না” করে রেখে দেব এ ত কোনোমতেই হতে পারে না । দিনের আরম্ভে প্রভাতের অরুণোদয়ের মাঝখানে দাড়িয়ে.এই কথাটা একবার স্বীকার করে যেতেই হবে—যে, “পিতানোহসি”—তুমি পিতা, মাছ। আমি স্বীকার করচি, তুমি পিতা, আমি স্বীকার করঢ়ি তুমি আছ । একবার বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের মাঝখানে দাড়িয়ে 9)