পাতা:শান্তিনিকেতন (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন পার আছে । শাস্ত্র পড়েছি, লোকের কথাও শুনেছি, মুখে বলি ই ই বটে বটে, কিন্তু মানবজীবনের যে একটা চরম লক্ষ্য আছে সে প্রত্যয় নিশ্চিত বিশ্বাসে পরিণত হয় নি । এই জন্য ধৰ্ম্মসাধনটা নিতান্তই বাহব্যাপার, নিতান্তই দশজনের অনুকরণ মাত্র হয়ে পড়ে । আমাদের সমস্ত আস্তরিক চেষ্ট। তাতে উদ্বোধিত झम्ल नेि । এই বিশ্বাসের জড়তাবপতই লোককে ধৰ্ম্ম সাধনে প্রবৃত্ত করতে গেলে আমরা তাকে প্রতারণা করতে চেষ্টা করি—আমরা বলি এ’তে পুণ্য হবে । পুণ্য জিনিষটা কি ? না, পুণ্য হচ্চে একটি হাণ্ড নোট যাতে ভগবান আমাদের কাছে ঋণ স্বীকার করেছেন –কোনো এক রকম টাকায় তিনি কোনো এক সময়ে সেটা পরিশোধ কবে দেবেন। এই রকম একটা সুস্পষ্ট পুংস্কারের লোভ জামাদের স্থল প্রত্যয়ের অমুকুল। কিন্তু 6bプ