পাতা:শান্তিনিকেতন (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ংহরণ কোনো উপায় না পাই তখন কৃত্রিম উপায় স্বষ্টি করতে থাকি। কতই বাজে খেলা, বাজে আমোদ, বাজে উপকরণ । অবশেষে সেই কৃত্রিম আয়োজন গুলোও দ্বিতীয় বোঝা হয়ে আমাদের চতুর্দিকে চেপে ধরে । এমনি করে জীবনের ভার কেবলি জমে উঠতে থাকে, জীবনাস্তকাল পর্য্যন্ত কোনোমতেই তার হাত থেকে নিস্কৃতি পাইনে । n তাই বলছিলুম কেবলমাত্র সাধনার অবস্থাতেই একটা আনন্দ আছে সিদ্ধির কথা দুরে থাকৃ। মহৎলক্ষ্য অনুসরণে নিজের বিক্ষিপ্ত তাকে একাগ্র করে এনে তাকে এক পথে চালনা করলে তাতেই যেন প্রাণ বেঁচে যায় । যে টুকু সচেষ্টতা থাকূলে আমরা সাধনাকে অনিন্দ বলে কোমর বেঁধে বক্ষ প্রসারিত করে প্রবৃত্ত হতে পারি লেটুকুও যদি আমাদের ভিতর থেকে ক্ষয়ে গিয়ে থাকে তবে বড় বিপদ । যেমন করে হোক, বারম্বার স্খলিত হয়েও @气