পাতা:শান্তিনিকেতন (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিমুখত যে কাগুট হচ্চে সমস্তই যে অস্তরে হচ্চে । এই যে অন্ধকার কেটে গিয়ে এখনি ধীরে ধীরে সুৰ্য্যোদয় হচ্চে একি কেবলি তোমার বাইরে ? বাইরেই যদি হত তবে তুমি সেখানে কোনদিক দিয়ে প্রবেশ করতে ? বিশ্বকৰ্ম্ম যে তোমার চৈতষ্ঠাকাশকে এই মুহূর্তে একেবারে অরুণরাগে প্লাবিত করে দিলেন—চেয়ে দেখ তোমারি অস্তরে তরুণ সুর্য্য সোনার পদ্মের কুড়ির মত মাথা তুলে উঠ চে, একটু একটু করে জ্যোতির পাপড়ি চারিদিকে ছড়িয়ে দেবার উপক্রম করচে–তোমারি অস্তরে । এই ত বিশ্বকৰ্ম্মার আনন্দ । তোমারি এই জীবনের জমিতে তিনি এত সোনার স্বতে রূপোর সুতো এত রং বেরঙের সুতো দিয়ে অহরহ এতবড় একটা আশ্চৰ্য্য বুনানি বুনচেন –এ যে তোমার ভিতরেই—যা একেবারে বাইরে সে যে তোমার নয় । তবে এখনি দেখ । এই প্রভাতকে סיף