পাতা:শান্তিনিকেতন (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মরণ উদ্ভূক্ত। ঈশ্বরের নামগাথা দুটাে একটা মন্ত্র পাঠ করা গেল —দুটি একটি সঙ্গীত শোনা গেল, যার বেশ ভাল বক্তৃতা করতে পারেন তাদের কাছ থেকে নিয়মিত বক্তৃতা শোনা গেল— বলুম বেশ হল, বেশ লাগল, মনটা এখন বেশ পবিত্র ঠেকৃছে—আমি ঈশ্বরের উপাসনা করলুম। এ’কেই আমরা বলি উপাসনা । যখন বিদ্যার, ধনের বা মামুষের উপাসনা করি তখন সেটা এত সহজ উপাসনা হয় না—তখন উপাসনা যে কাকে বলে তা বুঝতে বাকি থাকেন। কেবল ঈশ্বরের উপাসনাটাই হচ্চে উপাসনার মধ্যে সব চেয়ে ফাকি । এর মানে আর কিছুই নয় নিজের অংশটাকেই সব চেয়ে বড় করে ঘের দিয়ে নিয়ে ঈশ্বরকে একপাই অংশের সরিক করি এবং মনে করি আমার সকল দিক রক্ষ{ হল । bー。