পাতা:শান্তিনিকেতন (সপ্তম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধন সেজন্ত ক্রমাগতই প্রবৃত্তিকে দমন করতে হয়েছে, ব্যবহারকে সংযত করতে হয়েছে, ইচ্ছাবৃত্তিকে পরিমিত করতে হয়েছে । এত করেও পরিপূর্ণ সামাজিক জীব হয়ে উঠিনি,— কত অসতর্কত কত শৈথিল্যবশত কত অপরাধ করি তার ঠিক নেই। তাই জীবনের শেষদিন পর্য্যস্ত আমাদের সমাজসাধনা চলেইচে । সমাজবিহারের জন্ত যদি এত কঠিন ও নিরস্তর সাধনা তবে ব্ৰহ্ম বিহারের জন্ত বুঝি কেবল মাঝে মাঝে নিয়মমত দুই চারিটি কথা শুনে বা দুই চারটি কথা বলেই কাজ হয়ে যাবে ? এরকম আশা যদি কেউ করে তবে বোঝা বাবে সে ব্যক্তি মুখে যাই বলুক, সাধনার লক্ষ্য যেখানে সে স্থাপন করেছে সেটা একটা ছোট জায়গা । সে জায়গায় এমন কিছুই নেই যা তোমার সমস্ত সংসারের চেয়েও to