পাতা:শান্তিনিকেতন (১৯৩৪ প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বভাবকে লাভ . ૨૮ ૯ প্রতিদিনই আমি মরছি। এই মরণধর্মী অহংটাকেই আত্মার সঙ্গে জড়িয়ে তার শোকে, তার দুঃখে, তার ভারে, ক্লাস্ত হচ্ছি। श्रश्’७व्र प्रडांव ए८छ् बिएजब्र नेि८क छैांबा, चांद्र चांग्रांद्र प्रश्छांव হচ্ছে বাইরের দিকে দেওয়া– এইজন্যে এই দুটোতে জড়িয়ে গেলে ভারী একটা পাকের স্বষ্টি হয়। একটা বেগ প্রবাহিত হয়ে যেতে চায়, আর-একটা বেগ কেবলই ভিতরের দিকে আকর্ষণ করতে থাকে— ভারী একটা সংকট ঘনিয়ে ওঠে। আত্মা তার স্বভাবের বিরুদ্ধে আকৃষ্ট হয়ে ঘূর্ণিত হতে থাকে ; সে অনন্তের অভিমুখে চলে না, সে একই বিন্দুর চারি দিকে ঘানির বলদের মতো পাক খায়। সে চলে অথচ এগোয় না— স্বতরাং, এ চলায় কেবল তার কষ্ট, এতে তার সার্থকতা নয় । তাই বলছিলুম, এই সংকট থেকে উদ্ধার পেতে হবে। অহং-এর সঙ্গে একেবারে এক হয়ে মিলে যাব না, তার সঙ্গে বিচ্ছেদ রাখব। দান করব, কর্ম করব, কিন্তু অহং যখন সেই কর্মের ফল হাতে করে তাকে লেহন ক’রে দংশন ক'রে নাচতে নাচতে উপস্থিত হবে তখন তার সেই উচ্ছিষ্ট ফলকে কোনোমতেই গ্রহণ করব না। কর্মণ্যেবাধি কারস্তে মা ফলেষু কদাচন। ৫ চৈত্র অহং * 牌 তবে অহং আছে কেন ? এই অহং-এর যোগে আত্মা জগতের কোনো জিনিসকে আমার বলতে চায় কেন ? f তার একটি কারণ অাছে। ঈশ্বর যা স্বষ্টি করেন তার জন্তে র্তাকে কিছুই সংগ্রহ করতে হয় না। র্তার আনন্দ স্বভাবতই দানরূপে বিকীর্ণ হচ্ছে।: