পাতা:শান্তিনিকেতন (১৯৩৪ প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭૨ শাস্তিনিকেতন উপকূলই নদীর সীমা এবং নদীর রূপ— অহংই আত্মার সীমা, আত্মার রূপ। এই রূপের মধ্য দিয়েই আত্মার প্রবাহ, আত্মার প্রকাশ । এই প্রকাশপরম্পরার ভিতর দিয়েই সে নিজেকে নিয়ত উপলব্ধি করছে, অনম্ভের মধ্যে সঞ্চরণ করছে। এই অহং-উপকূলের নানা ঘাতে প্রতিঘাতেই তার তরঙ্গ, তার সংগীত। কিন্তু, যখনই উপকূলই প্রধান হয়ে উঠতে থাকে, যখন সে নদীর আয়ুগত্য না করে, তখনই গতির সহায় না হয়ে সে গতি রোধ করে। তখন অহং নিজে ব্যর্থ হয় এবং আত্মাকে ব্যর্থ করে। যেটুকু বাধায় আত্মা বেগ পায় তার চেয়ে অধিক বাধায় আত্মা অবরুদ্ধ হয়। তখন উপকূল নদীর সামগ্ৰী না হয়ে নদীই উপকূলের সামগ্রী হয়ে ওঠে এবং আত্মাই অহং-এর বশীভূত হয়ে নিজের অমরত্ব ভুলে সংসারে নিতাস্ত দীনহীন হয়ে বাস করতে থাকে। নিজেকে দানের দ্বারা যে সার্থক হ’ত, সঞ্চয়ের বহুতর শুষ্কবালুময় বেষ্টনের মধ্যে সে মৃত্যুশয্যায় পড়ে থাকে। তবু মরে না, কেবল নিজের দুৰ্গতিকেই ভোগ করে। ৭ চৈত্র আত্মার প্রকাশ প্রকাশ এবং যার প্রকাশ উভয়ের মধ্যে একটি বৈপরীত্য থাকে, সেই বৈপরীত্যের সামঞ্জস্তের দ্বারাই উভয়ে সার্থকতা লাভ করে । বস্তুত বিরোধের মিলন ছাড়া প্রকাশ হতেই পারে না। or -, কর্মের মধ্যে শক্তির একটি বাধা আছে—সেই বাধাকে অতিক্রম করে কর্মের সঙ্গে সংগত হয় বলেই শক্তিকে শক্তি বলি । কর্মের মধ্যে শক্তির সেই বিরোধ যদি না থাকত তা হলে শক্তিকে শক্তিই বলতুম ब1 । थांबांब्र, बनि ८कशश विtञ्चांशहे थांकड, छांब्र ८कांद्रमा जांभक्षशहै बां