পাতা:শান্তিনিকেতন (১৯৩৪ প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: ግ© শাস্তিনিকেতন প্রতিদিন এই কথা ভাবতে হবে : সবে সত্তা স্নখিত হোন্ড, অবের হোন্তু, অব্যাপজা হোন্তু, সুখী অত্তানং পরিহরন্তু ; সবে সত্তা ম৷ যথালন্ধসম্পত্তিতো বিগচ্ছন্তু । সকল প্রাণী স্থখিত হোক, শক্রহীন হোক, অহিংসিত হোক, স্থখী আত্মা হয়ে কালহরণ করুক। সকল প্রাণী আপন যথালব্ধ সম্পত্তি হতে বঞ্চিত না হোক । মনে ক্রোধ দ্বেষ লোভ ঈর্ষ থাকলে এই মৈত্রীভাবনা সত্য হয় না— এইজন্ত শীলগ্রহণ শীলসাধন প্রয়োজন । কিন্তু, শীলসাধনার পরিণাম হচ্ছে সর্বত্র মৈত্রীকে দয়াকে বাধাহীন করে বিস্তার। এই উপায়েই আত্মাকে সকলের মধ্যে উপলব্ধি করা সম্ভব হয় । 曲 এই মৈত্রীভাবনার দ্বারা আত্মাকে সকলের মধ্যে প্রসারিত করা, এ তে শূন্ততার পন্থা নয়। ş... তা যে নয় তা বুদ্ধ যাকে ব্রহ্মবিহার বলেছেন তা অনুশীলন করলেই বোঝা যাবে। করণীয় মখ কুসলেন যন্তং সন্তং পদং অভিসমেচ সঙ্কো উজু চ স্বহুজুচ স্ববচো চসস মুছ অনতিমানী । শাস্তপদ লাভ করে পরমার্থকুশল ব্যক্তির যা করণীয় তা এই— তিনি শক্তিমান; সরল, অতি সরল, স্বভাষী, মৃদ্ধ, নম্র এবং অনভিমানী হবেন। সম্ভস্সকো চ স্বভরে চ, অপৃথকিচ্চো চ সন্নছকবৃত্তি । গত্তিজিয়ে চ মিপকে চ অপৃপগভে কুলেশ্ব অনস্থগিদ্ধো। ,$ তিনি মণ্ডষ্টছায় হবেন, অল্পেই তার ভরণ হবে ; তিনি নিরুজবেগ,