পাতা:শান্তিনিকেতন (১৯৩৪ প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূম રાજ cनहेछ८छ खे°ब्षि९ वरण८छ्ञ : डूटेशव श्थम् । अर्थीं९, श्धं श्थहे बब्र, বড়োই স্থখ। ভূমাত্বেব বিজিজ্ঞাসিতব্যঃ । এই বড়োকেই জানতে হবে, একেই পেতে হবে। এই কথাটির তাৎপর্য যদি ঠিকমত বুঝি তা হলে কখনোই বলি নে যে ‘চাই নে তোমার বড়োকে । কেননা, টাকায় বল', বিদ্যাতে বল', খ্যাতিতে বল”, কোনো-নাকোনো বিষয়ে আমরা সুখকে ত্যাগ করে বড়োকেই চাচ্ছি। অথচ যাকে বড়ো বলে চাচ্ছি সে এমন বড়ো নয় যাকে পেয়ে আমার আত্মা বলতে পারে ‘আমার সব পাওয়া হল’ । অতএব, যিনি ব্রহ্ম, যিনি ভূম, যিনি সকলের বড়ো, তাকেই মানুষের সামনে লক্ষ্যরূপে স্থাপন করলে মানুষের মন তাতে সায় দিতে পারে, দুঃখনিবৃত্তিকে নয়। কেউ কেউ এ কথা বলতে পারেন, ‘র্তাকে উদ্দেশ্যরূপে স্থাপন করলেই কী আর না করলেই কী। এই সিদ্ধি এতই দূরে যে এখন থেকে এ সম্বন্ধে চিস্ত না করলেও চলে। আগে বাসনা দূর করে, শুচি হও, সবল হও, আগে কঠোর সাধনার সুদীর্ঘ পথ নিঃশেষে উত্তীর্ণ হও, তার পরে র্তার কথা হবে।’ যিনি উদ্দেশু তাকে যদি গোড়া থেকেই সাধনার পথে কিছু-না-কিছু না পাই তা হলে এই দীর্ঘ অরাজকতার অবকাশে সাধনাটাই সিদ্ধির স্থান অধিকার করে, শুচিতাটাই প্রাপ্তি বলে মনে হয়, অনুষ্ঠানটাই দেবতা হয়ে ওঠে– পদে পদে সকল বিষয়েই মানুষের এই বিপদ দেখা গেছে। অহরহ ব্যাকরণ পড়তে পড়তে মানুষ কেবলই বৈয়াকরণ হয়ে ওঠে, ব্যাকরণ যে সাহিত্যের সোপান সেই সাহিত্যে সে প্রবেশই করে না। দুধে তেঁতুল দিয়ে সেই দুধকে দধি করবার চেষ্টা করলে হয়তো বহু চেষ্টাতেও সে দুধ না জমে উঠতে পারে, কিন্তু যে দইয়ে তার পরিণতি সেই দুই গোড়াতেই যোগ করে দিলে দেখতে দেখতে দ্বধ সহজেই ই Σ δ'