পাতা:শান্তিনিকেতন (১৯৩৪ প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* : "; 's . . اما W r मुं 帶電 k বর্তমান چه § Mø h 4. * or w so তেমনি করে সেজে ওঠবার জন্য ব্যাকুল। মানবপ্রকৃতি পূর্ণতার আস্বাদ প্রেয়েছে; একে এখন কোনোমতেই বাইরের শক্তির দ্বার চেপে ছোটো করে রাখা চলবে না। * , ;": আসল জিনিসটা সহসা আমাদের চোখে পড়ে না, অনেক সময়ে এমনকি তার অস্তিত্ব পর্যন্ত অস্বীকার করে বসি। আজ আমরা বাহির হতে দেখছি চারি দিকে একটা তুমুল আন্দোলন উপস্থিত, যাকে আমরা পলিটিক্স (politics ) বলি। তাকে যত বড়ো করেই দেখি-না কেন, সে নিতান্তই বাহিরের জিনিস। আমাদের আত্মাকে কিছুতে যদি জাগরিত করছে সত্য হয়, তবে তা ধর্ম ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ধর্মের মূলশক্তিটি প্রচ্ছন্ন থেকে কাজ করছে বলেই আমাদের চোখে ধরা পড়ছে না ; পলিটিকৃসের চাঞ্চল্যই আমাদের সমস্ত চিত্তকে আকর্ষণ করেছে। আমরা উপরকার তরঙ্গটাকেই দেখে থাকি, ভিতরকার । স্রোতটাকে দেখি না। কিন্তু, বস্তুত ভগবান যে মানবসমাজকে ধর্মের । ভিতর দিয়ে একটা মস্ত নাড়া দিয়েছেন এই তো বিংশ শতাব্দীর বার্তা । বিশ্বাস করে, অনুভব করে, উত্তর দক্ষিণ-পূর্ব পশ্চিম সমস্ত বিশ্বের ভিতর দিয়ে আজ এই ধর্মের বৈদ্যুতশক্তি ছুটে চলেছে। পৃথিবীতে আজ যে-কোনো তাপস সাধনায় প্রবৃত্ত আছে তার পক্ষে এমন জমুকুল সময় আর আবে না। আজ কি তোমাদের নিশ্চেষ্ট থাকবার দিন ? তন্ত্রা কি ছুটী না? আকাশ হতে যখন বর্ষণ হয়, ছোটো বড়ো যেখানে যত জলাশয় খনন করা আছে জলে পূর্ণ হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে আজ যেখানেই কোনো মঙ্গলের আধার পূর্ব হতে প্রভত হয়ে জুছে সেখানেই তা কল্যাণে পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে। সার্থকতা আজ সহজ হয়ে এসেছে ; এমন হযোগকে ব্যর্থ হতে দিলে চলঙ্কে,মা। তোমরা আশ্রমবাসী এই শুভযোগে আশ্রমকে সার্থক করে স্ট্রেলো। এত্তরের I የ o o so البا F.í, উপর দিয়ে জলস্রোত যেমন করে বহে যায়, সেখানে "ড়াবারঞ্জকানোই ير