পাতা:শান্তিলতা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিথ্যা বলে প্ৰমাণ করে দিতে চাইলেন। কিন্তু যে বিক্ষোভ শতাব্দীর নাড়ীতে নাড়ীতে জমেছে।--দেশের পাজরে পাঁজরে যার দাগ পড়ছে,- Y SDBBB BDD DD BB BDLg DBDBB BBD DDDD S DBD BDDD সাহিত্যু-ক্ষেত্রে আবিভূতি হন। এই সত্যকেই ঘোষণা করে-রবীন্দ্রনাথের সৌন্দৰ্য-সুষমাবাদে আর তার কুলোয় না। অতি-আধুনিকের প্রতিবাদ এবার নাস্তিক্যের বিদ্রোহে রূপায়িত হল। আর মানিকের বিদ্রোহী প্ৰতিভা যুগের সেই সঞ্চিত বিক্ষোভকে যে রূপদান করলে তা বাঙলা সাহিত্যে তার পুবে বা পরে এখন পৰ্যন্ত আব্ব কারও দ্বারা সম্ভব হয়নি। কারণ প্ৰতিভার অধিকারী আর কেউ সে যুগ্য-ব্যাধিকে এমন করে অনুভব কবতে পারেন নি। কিন্তু এইটিই মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেষ কথা নয়। সভ্যতার সেই শব-ব্যবচ্ছেদ-সুত্রেই এই সত্যেরও আভাস পান লেখক-শবটাই সব নয়। শব শুধু জীবন-হীন দেহ। আর জীবন একটা পরমাশ্চৰ্য সত্য,-তার বিদ্রোহী প্ৰতিভা তাকে মানতে না চাইলেও সে সত্যই থাকবে। এইখান থেকে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাধনার দ্বিতীয়ার্ধের সূচনা । বিদ্রোহী প্ৰতিভার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ মানবতায় বিশ্বাসী লেখকের। জীবনে ও মানবতায় বিশ্বাস নিয়ে ১৯৪৩-এর প্রারম্ভ থেকে তিনি চাইলেন নবজীবনবাদের ভিত্তিমূল রচনা করতে। তার বিদ্রোহী প্ৰতিভাকে চাইলেন বিপ্লবী প্ৰতিভায় রূপান্তরিত করতে । সারা মানিক-প্ৰতিভার স্বরূপ উপলব্ধি করতে পেরেছেন র্তারাই বুঝবেন এ কত বড়, বিরাট ও দুজয় সাধনা। তার প্রতিভাবই একাংশের DBB DBDD DBDB DBD DBDBDBBB BBD BuLSBBDB S BDD S DDDDD uuDD হৃদয়ে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই শেষপর্বের সাধনাকে অভিনন্দিত করবেন। --মৃত্যু থেকে অমৃতে পৌছুবার প্রয়াস জীবনেরই মূল বাণী। A VO || ১৯২৮ (ইং) সনের ষে দিনটিতে ঘটনাক্রমে ‘অতসী মামী’ গল্পটি লিখিত হয় l/o