পাতা:শান্তি-পাগল.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

하f-t i שלצ তাহার স্বতন্ত্র কার্ষ্যের পৃহ থাকিবে না । তোমার আদেশ প্রতিপালন কর। ভিন্ন তাহার আর কোন কাৰ্য্য থাকিবে না । যেমন টেলিগ্রাফ, মাষ্টার টেলিগ্রাফের ব্যাটারীর দিকে সৰ্ব্বদী দৃষ্টি রাখিয়া-কখন কি সংবাদ অাসে তাহার প্রতীক্ষায় বলিয় থাকেন, সেইরূপ ব্রহ্মোৎকৃষ্টপ্রাণ সাধু নিজ চিত্তশলাকার দিকে দৃষ্টি রাখিয়া--তোমার জাদেশের প্রতীক্ষায় বসিয়া থাকেন । তোমার ভাড়িত নলের ভিতর দিয়া চৈতন্য জাসিয়া যখন আমার চিত্ত-শলাকাকে স্পর্শ করে, তখনই আমি অনুপ্রাণিভ "ইইয়। ভোমার আদেশ হৃদয়-ফলকে লিথিয়া লই । তখনই আমার কৰ্ম্মে অধিকার , জন্মে । তোমার সেই আদেশ প্রতিপালনই আমার একমাত্র কৰ্ম্ম । যভক্ষণ সে আদেশ না জাসে—তভক্ষণ আমি সমাধিস্থ থাকি। র্যাহার। এ অবস্থা বুঝিতে পারেন না, তাহার। আমার পাগল বলেন । শাস্তি-পাগলকে পাগল বলিয়া-গালি দিয়া তাহারা স্ত্রকারাস্তরে তাহার স্তুভিই করিয়া থাকেন । শাস্তি-পাগলের লক্ষ্য ব্রহ্মে নিৰ্ব্বাণ—লোকের লক্ষ্য মুখ সম্পদ কীৰ্ত্তি যশ–মান মৰ্য্যাদ। শাপ্তি-পাগল এ সকল কিছুই চাহে ন-চাহে কেবল অনন্ত শান্তি ! সুতরাং শাস্তি-পগলের দর্শন ও লোক-সাধারণের দর্শন বিভিন্ন হইবে "ইহাতে বিচিত্রও কি ? ও শাস্তি: ! শাস্তি ! শাস্তি ! Fনমস্তে উদ্ধার-কৰ্ত্তে । ( ا ۹ خطد ,كt): في د ه ) হে পত্তিভধাবন পরমেশ্বর 1 জাজ ভোমারই প্রসাদ| আমি এই নৱজীবন লাভ করিয়াছি। আজ ছোমারই কৃপায় আমি এই সনাতন ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়াছি। আজ আমি প্রকৃত প্রস্তাবে দ্বিজত্ব প্রাপ্ত হইয়াছি । শৈশবে ও বাল্যে যখন বিশ্বাস ও ভক্তির রাজ্যে বিচরণ করিতাম—সেই এক অপূৰ্ব্ব শান্তির লNয় ছিল । তখন সকল বিষয়েই , আপনাকে তোমার মন্থগৃহীত্ব বলিয়া মনে করিতাম। ডোমার সাহায্য জাহান না করিয়া, কোন কাৰ্য্যই প্রবৃত্ত হইতাম না। আজ সেই 懸 #3