এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
লক্ষেশ্বর
কাছে ঘেঁষিয়া বসিয়া মৃদুস্বরে
সন্ধান কিছু পেয়েছ?
সন্ন্যাসী
কিছু পেয়েছি বৈকি। নইলে এমন করে ঘুরে বেড়াব কেন।
লক্ষেশ্বর
সন্ন্যাসীর পা চাপিয়া ধরিয়া
বাবাঠাকুর, আর-একটু খোলসা করে বলো। তোমার পা ছুঁয়ে বলছি আমিও তোমাকে একেবারে ফাঁকি দেব না। কী খুঁজছ বলো তো, আমি কাউকে বলব না।
সন্ন্যাসী
তবে শোনো। লক্ষ্মী যে সোনার পদ্মটির উপরে পা দুখানি রাখেন আমি সেই পদ্মটির খোঁজে আছি।
লক্ষেশ্বর
ও বাবা! সে তো কম কথা নয়। তা হলে যে একেবারে সকল লেঠাই চোকে। ঠাকুর, ভেবে ভেবে এ তো তুমি আচ্ছা বুদ্ধি ঠাওরেছ। কোনোগতিকে পদ্মটি যদি জোগাড় করে আন তা হলে লক্ষ্মীকে আর তোমার খুঁজতে হবে না, লক্ষ্মীই তোমাকে খুঁজে বেড়াবেন; এ নইলে আমাদের
৩৯