| সাতারের প্রকার ভেদ মাস্থলগ প্রতিযোগীকে যেমন "লায়ামবীর" বলা যায জল পোলে! শে-পাশাড়কে যেমন "পেলোধান্ড বলা যায তেমনি "শিল্প" দলিলে অভুক্তি হইলে না। এখানে কযেকট সাতালের বৈচিত্রোব কথা বর্ণনা করিব । সীতার-জলে খাড়া থাকা সঙ্গীব-জলের মধ্যে একস্থানে স্থির হইয়া দাড়াইযা থাকিবাল ইচ্ছা কবিলে, এই কৌশল অবলম্বন কবিতে ই য। মাথা বার্তার, সমস্ত শীল নীচের দিকে সোজা হইয। জলে ডুবিয পাকিবে। হাত, কমই পৰ্য্যন্ত শর্নারেল পাশে সোজা থাকিবে । কনুই হষ্টতে বাকী হাত সম্মপ দিকে আগাইয়া থাকিলে । হাতেল তেলে বাটিপ মত কলিযা ধীরে ধীরে গড়টানব ভঙ্গাল মত কবিতে ইষ্টবে। যেমন সাধারণ সাতার দেও তেমনি বুকে ভূপ দিয়া সাতারের মত পা দিয়া ধাক্কা মাবিতে ইষ্টবে, অবশ্য নীচের দিকে । পাযেৰ গতি খুব ধীরে ধীবে হইবে। ছাত পায়েব গতি পরম্পর সম্পূর্ণ স্বাধীন ভাবেই চলিতে থাকিৰে । 7 & R জলে ভাসা জলে দুই প্রকারে ভাসিয়া থাকা যায়— (ক) দাড়-ভাসা (গ) চিৎ-তাপ পৃষ্ঠার_পূব --- --- (ক) দাড় ভাসা—“দাড়* ভাগ", "চিৎ-ভাসা" অপেক্ষা সহস্থ । শলীবকে দণ্ডেব মত পাড়! লাগিয কান পৰ্য্যস্ত জুবাইযা মাপা পিছন দিকে ঝুলাইশ দিতে হয়। কেবল নাক ও মুখ জলেল উপলে পাকিলে । জলে ভাসার প্রকার ভেদ হাতেব তেলে নীচের দিকে করিষা হাত দুইটি দুইপাশে ছড়াইয়া দিতে হইৰে ; এবং ক্রমে পায়ের
পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/১৬৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।