পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

المـسمــهــمــمـمــمـمـ--- প্রভৃতিকে তাছারা দেবতার কোপ মনে করিত। ৰাবিলন অতিশয় উলরা কৃষি প্রধান দেশ ; নদীর দ্বারা এখানে কৃষির প্রভূত উপকার হইয়া থাকে সুতরাং নদীকে তাহার। দেবতা জ্ঞানে স্তব-স্তুতি করিত। প্লাবনের অভাবে কৃষি কার্যোব অনিষ্ট হইলে নদীর দেবতাকে সস্তুষ্ট করিবার জন্ম তাহার। উeাতে পশ্বাদি পর্যাস্ত উৎসর্গ করিত। এইরূপে ভক্তির বস্থা যখন বিবেকের বাধকে রলাতল করিয়া দুকুল ছাপাইয়া উঠিল তখন মনেব যাবতীয় সৎপ্রবৃত্তি গুলি কোথায় ভাসিয়া গেল ! এই অসংগত ভক্তির ফলে, রোগ শোক, বিপদাপদ, অভাবঅনাটনের সময় তা*ার স্বপ্নে দেখিত, ঐগুলির দেবতার নিকট প্রাগনা বা মানস করিলেই তাহারা মুক্তি পাইবে ; সুতরাং এই স্বপ্নকে তাহারা দৈৰাদেশ মনে করিয়া ঐ সমস্ত দেবতার কল্পিত মুক্তিল নিকট নরবলি, সস্তানবলি পৰ্য্যন্ত প্ৰদান করিত। এবং উহাদেব স্তব স্তুতি করিত । তাছারা পুৰ্ব্বপুরুষদের কাছে শুনিয়াছিল, তাহাদের আদি পিতা আদিম ও অাদি মাত। হাওয়া স্বর্গের বাগানে, ময়ূরের সহায়তায় সর্প রূপী শয়তানের প্রলোভনে কোন নিষিদ্ধ বুক্ষের ফল ভক্ষণ করিয়াছিলেন বলিয়া, মর্ত্যধামে তাছাদের নিৰ্ব্বাসন হইয়াছিল। এই পূৰ্ব্বস্তৃতি স্মরণ করিয়া তাহার আদম, হাওয়া, সপ, ও ময়ূরের একটা মূৰ্ত্তি তৈয়ার করিয়া উহার পুজা করিত। অধুনা বাবিললে এই মুক্তি আবিস্কত হইয়াছে । ইহাতে নগ্নদেহ একটী পুরুষ ও একটী স্ত্রী আলুলায়িত কুগুলে একটা বুক্ষের নিয়ে দণ্ডায়মান হইয়। উহার ফল-সংগ্রহে হস্ত প্রসারণ করিয়াছেন, সপ স্ত্রীলোকটার কাণে কি যেন বলিতেছে । ইদানীং সিন্ধুর অন্তর্গত মহেঞ্জদারোতে এইরূপ মূৰ্ত্তি বিশিষ্ট একট সীলমোচর আবিষ্ক ও হইয়াছে (৩৮৭ নং সীল)। বাবিলনীয় সভ্যতাই যে ক্রমে ভারতে প্রসার লাভ কবিয়াছিল, ইহার দ্বারা তাহাই সুস্পষ্ট বুঝা যায়। এইরূপে তাহারা সমস্ত ৰিশ্বজগতের স্মৃষ্টিকৰ্ত্ত। আল্লাকে ভুলিয়া, তাছারই স্বস্ট প্রকৃতির কোন পদার্থ ৰ শক্তিকে উপাস্ত জ্ঞানে পুজা করিতে লাগিল। কাল ক্রমে উছাদের কল্পিত শিশু-ভাল্লাভী মূৰ্ত্তি প্রস্তুত হইল, এবং মানুষের রুচির বিভিন্নতায় ও জ্ঞানের তারতম্যে এই সমস্ত কল্পিত মূৰ্ত্তি বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন পরিবারে বিভিন্ন জারুতি পরিগ্রহ করিল। এবং উহাদের উপাসনা পদ্ধতিও ৰিভিন্ন প্রকারের হইয়া পড়িল, ইহারই ফলে মহিষে মানুষে ভেদনীতির প্রবর্তন হইল ; এক জাতির সহিত অঙ্গ জাতির এক পরিবারের সহিত অঞ্চ পরিবারের, এক ভাইয়ের সহিত অন্ত ভাইয়ের মতদ্বৈধ অবশেষে শক্রতা উপস্থিত হইল । শাস্তি পৃথিবী হইতে বিদায় গ্রহণ । কবিল। স্মষ্টির প্রাক্কালের, স্বৰ্গীয় দুতগণের সেই সতর্ক বাণী সফল হইতে চলিল । কিন্তু মামুষের অধঃপতন বিশ্বনিয়ন্তার অভি. প্রেত নহে। তিনি তাহাদিগকে কোন এক সমুন্নত আলোকময় স্থানের সন্ধানে চালিত করিতে স্বতঃই তৎপর। প্রত্যেক বিষয়েরই সীমা আছে। অবনতিরও সীমা আছে। কোনও বিষয় চরম সীমায় উপস্থিত না হইলে তাহার পরিবর্তন হয় না ; ইহাই বিধির বিধান, প্রকৃতির নিয়ম। জাতি যখন অবনতির দিকে অগ্রসর হইতে থাকে তখন চরম সীমায় না পেীছ1 পর্যাস্ত তাহার গতির পরিবর্তন হয় না । মঙ্গলময় আল্লাহ এই সময়ের প্রতিক্ষা করিয়া থাকেন। তাই যখন আরব জাতির অধঃপতনে ব্যথিত হইয়া হজরৎ মোহাম্মদ তাছাদের মুক্তির জঙ্ক আল্লার নিকট প্রার্থনা কবিয়ছিলেন তখন আল্লাহ, প্রতাদেশের দ্বারা তাছাকে প্রবোধ দিয়া বলিয়াছিলেন, “ক্ষে মোহাম্মদ, তুমি ব্যস্ত হইওনা, "যখন আল্লার সাহায্য ও বিজয় আসিবে তখন দেখিবে দলে দলে লোক আল্লার ধৰ্ম্মে প্রবেশ করিতেছে।" আল্লার এই চিরন্তন বিধান, যুগে যুগে একই ভাবে বলবৎ রহিয়াছে। এইজন্ত জাতি যখন অবনতির চরম সীমায় উপনীত হইৰাছে তখনই তিনি তাহাঁদের মুক্তির জন্ম একজন শিক্ষক প্রেরণ করিয়াছেন । হজরৎ ইঞ্জিছের পর জাতির অধঃপতন যখন 5प्रभ गौभाग्न डे*श्ठि रहेण डथन ऊँiशग्नई दरt* ‘শোকর নামে এক লাধু পুরুষ জন্মগ্রহণ করিলেন। Հb-Հ օ