$→→→→→→→→→→ ------ *ि*(e४-च्छांच्चडौ । হইতে ভারতের এই সুন্দর বস্ত্র ব্যবসায় দিন দিন লোপ পাইয়া আসিতেছে । অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগে যখন ঈষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানির হাতে এ দেশের শাসনভার হস্ত ছিল তখন তাহাদেব আপনে বঙ্গদেশের যে যে স্থানে ভাল কাপড় তৈয়ার হইয়। থাকে সেই সেই স্থানে দুই-একটা করিয়া কুঠী ছিল ঐ সকল কুঠাতে দেশীয় শিল্পীগণ কৰ্ম্ম করিয়া নানা প্রকার বঙ্গ প্রস্তুত কবিত। ঈষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানি প্রায় পচিশ লক্ষ টাকার শুদ্ধ ঢাকাই বস্ত্ৰ-মসলিন, জামদানী প্রভৃতি ক্রয় করিতেন। যাহা হউক এ স্বগের অবস্থা বড় অধিক দিন ছিল না, উনবিংশ *डकौद्र थाद्ररखझे अवश! श्रtनक श्रदनऊ श्ब्रा পড়ে । ১৮৯৭ সালে ১১ লক্ষ ৫৬ হাজার ১ শত টাকার কাপড় বিক্রয় হয় মাত্র, এখন সেই অবস্থা দিন দিন আরও এত অবনত হইয়াছে যে, আজকাল বোধ হয় বৎসবে আন্দাজ ৩ লক্ষ টাকাৰ অধিক | | ... ." ow . . .
- ..."
তুলোর বস্তা তাহাঁদের কবিগান সমুহে প্রস্থত সমস্ত কাপড় এবং দেশের অন্যান্স কারিকরদিগের হওনিৰ্ম্মিত বস্ত্রাদি সংগ্ৰহ কবিয়া ব্যবসা করিতেন এবং বিস্তর কাপড় জাহাজে করিয়া আপনাদেব দেশে লইয়া গিয়া তদারা অনেক ধন সঞ্চম লরিতেন। সপ্তদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ঢাকার লক্ষ্ম মসলিন বস্ব ইউরোপের গৃহে গৃহে আদবের সহিত গৃহীত হইত। এই সময়ে এখানকার বক্স এতদূর প্রচলিত ছিল যে ঈষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানি ও আরব-সপ্তদাগৰগণ তখন বৎসরে কfপড়ও বিক্রয় হয় না। সম্ভবতঃ ইহারও অনেক কম বিক্রয় হয় । ঢাকার বুট তোলা মসলিন 'কালিদা' নামে পরিচিত । এক সময়ে কাসিদা আরবদেশীয় বণিকেরা পারস্য, তুরস্ক প্রভৃতি দেশে রপ্তানী করিত ঐ সব দেশে কাসিদা সৈন্যদের পাগড়ী রূপে ব্যবহৃত হইত। কাসিদা প্রায় ৫।৬৯ প্রকারের প্রস্তুত হইত । নবাবী আমলে এক এক খান বেশমী কাসিদা চার পাঁচ শত টাকায় বিক্রয় হইত । কেবল স্থতা দ্বারা S S AAAA SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS بیمه ه . -ԱՀ