যাইত বলিয়া ক্রমে তাহারা হজরত দেবতা মনে করিত। ঐগুলির উদয়ান্ত ও গতিবিধির প্রতি তাহারা লক্ষ্য রাখিত। উহাদের গতিবিধির ও অবস্থানের সহিত পার্থিব ঘটনার দুই চারিটি সামঞ্জস্য বা বৈষম্য লক্ষ্য করিয়া তাহার ক্রমে এক একটী সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে লাগিল । এই সকল কাজের জন্য মন্দিরের পুরোহিতেরাই অধিক সময় ব্যয় করিতে পারিতেন। ইহারাই ক্রমে গ্রহের ফলাফল এবং স্বপ্নের ব্যাখ্য' প্রকাশ করিতে লাগিলেন । অনেক সময় তাহাদের এই সিদ্ধাস্ত সফল হইয়া ভবিষ্ণুৎ বক্তারূপে ग्वननगा८छ स्नानूङ इडे८ङ जाणिरजन । हेशप्रङ যুগপৎ জ্যোতিষ শাস্ত্রের ও আকাশপূজাৰ উদ্ভব হইল । তখন জ্ঞানের প্রসার হধ নাই । কাৰ্য্যকারণ সম্ভব অসম্ভব জ্ঞান মাহসেব ছিল না । স্বত্তব্যং দুই চারিটা ভধিযুৎ বাণী সফল হইতে দেখিলেই ভাবী অমঙ্গলের আক্রমণ হইতে সতর্ক হইবার নিমিত্ত ও ভবিষ্যৎ ফলাফল অবগত হইতে লোকে স্বতঃই বাগ্র হইয়া উঠিত। জীবনের এই ভবিষ্যৎ ফলাফলকে অদৃষ্টলিপি বলা হইত। এই অদৃষ্টলিপি থওনার্থ নিদিষ্ট দেবতাদের মনস্তুষ্টি বিধানের জন্ত পুবোহিতেরা নানা প্ৰকাব মথবচনা ও ঘাগ যজ্ঞ ক্রিয়া-কলাপের বিধান করিতেন। রাজাও নিশ্চিস্ত ছিলেন না। তখন যুদ্ধবিগ্ৰহ প্রায় লাগিয়াই থাকিত । সুতরাং বাজ্যের ও রাজবংশের অদৃষ্ট-লিপি অবগত হইতে র্তাহার খ্যাতনামা ও ভবিষৎ বক্তাগণকে সাদরে রাজসভায় স্থান দান করিতেন । মহারাজ নমরুদের রাজসভায় রাজ্যের অনেক বড় বড় ভবিষ্যৎ বক্তা ছিলেন। একদিন তাহার রাজসকাশে নিবেদন করিলেন—“মহারাঙ্ক, আকাশে ५क*ि नगरजद्र ऍनग्न श्ग्राrछ् । ईशtउ श्रांशनाद्र অমঙ্গলের ইঙ্গিত পরিলক্ষিত হইতেছে । আপনার প্ৰজাগণের মধ্যে আপনার এক পরম শত্রু জন্মগ্রহণ কৱিবে । তাহাতে আপনার সিংহাসন বিপন্ন হইবার আশঙ্কা"। উক্তি শুনিয়া রাজার মুখ মলিন হইয়া গেল। তিনি তৎক্ষণাৎ আদেশ প্রচার করিলেন— “আমার রাজ্যে যে সকল শিশু জন্মগ্রহণ করিয়াছে ইত্ৰভিম এ করিবে তাহাদিগকে হত্যা করিতে হইবে।” আদেশ অনুযায়ী কাৰ্য্য চলিতে লাগিল । দক্ষিণ ব্যাবিলনীয়াব কালডিয়া প্রদেশের অন্তর্গত ইউফ্রেতিস নদীর মোহনার নিকট, উর’ নামে একটি স্বান ছিল । এ "উর’ ক্ষিলায় আর নামে এক বাক্তি বাস করিত। আঞ্জর ( তেরা ) মহারাজ নমরুদের জনৈক ভূত্য ছিল। এ সময় এই আজরের এক অনিন্দাম্বন্দর পুত্র জন্মগ্রহণ করিল। কিন্তু পুত্র মুগ দর্শন করিয়া মাতাপিতার মনে আনন্দেৰ সঞ্চাব হওয়া দূরে থাকুক পুত্রের প্রাণনাশের আশঙ্কাম উভয়ে মহা ভীত ও বিমর্ষ হইয় পড়িলেন । পুত্রের প্রাণ রক্ষার জন্য লোকলয়ের বাহিবে মুত্তিকাগর্ভে এক গর্ত খনন করিয়া প্রস্থতি সস্থানকে তথায় রাখিয়া লালন পালন কবিতে লাগিলেন। এই মহাভাগ পুত্র সমস্ত ধৰ্ম্মের আদি গুরু মানবজাতির পথপ্রদর্শক মহাত্মা I শিশু ইব্রাহিম নমরুদেব তীক্ষ দৃষ্টি এড়াইয়া মেঘের আড়ালে চন্দ্রকলার স্কায় দিন দিন বদ্ধিত হইতে লাগিলেন । এইরূপে তিনি সপ্তবর্ষে পদার্পণ করিলেন কিন্তু তপনও মাতাপিতা নমরুদের ভয়ে তাহাকে গুহাগৃহ ত্যাগ করিয়া প্রকাশ্ব স্থানে আসিতে দেয় নাই । তথাপি মাতাপিতার অকুপস্থিতি কালে তিনি বাহিরে আসিয়া প্রকৃতির শোভা নিরীক্ষণ করিতেন। রাজিতে নক্ষত্রপুঞ্জের অপরূপ শোভা, পূর্ণচন্দ্রের নিৰ্ম্মল জ্যোতি, প্রভাতে স্বর্ষে - দত্ত্বের ভূবনমোহন সৌন্দৰ্য্য, নিরীক্ষণ করিয়া উহার মন আনন্দে উদ্বেলিত হইয়া উঠিত । তিনি একাকী বসিয়া নিজ মনে চিস্তা করিতেন—“আমরা কোথা হইতে আসিয়াছি । আমাদের কষ্টিকৰ্ত্তা কে ? আমরা ষে ফলমূল শস্যাদি ভক্ষণ করি তাহাই আশার রক্তমাংসে পরিণত হইয়া আমাদের শরীরবৰ্দ্ধন এবং জীবন রক্ষা করিতেছে। ইহাই বা काइाद्र हेत्रि८ङ इ३८उप्झ् ? स्वाभद्रा ध्यू ग्नि। नश्वन করি, কর্ণ দিয়া শ্রবণ করি, মুখ দিয়া আহার করি, জিহ্বা দিয়া কথা বলি, হস্ত দিয়া কৰ্ম্ম করি, পা দিয়া পথ চলি । এগুলি আমাদের অমূল্য সম্পদ। এই গুলিই বা এত স্বন্দর করিয়া কে দিয়াছে ?" এইরূপ চিস্থা করিতে করিতে তিনি ○・×5
পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/২৫২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।