পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=ि=<a-जत्राकवडी। -- হয়ত কোন দিন সারারাত্রি কাটাইয়। দিতেন। একদিন মাতাকে জিজ্ঞাসা করিলেন—*কা । অrমাদিগকে কে স্থষ্টি করিয়াছেন ?” "মহাবাজ নমরুদ’ । “মং রজি নমপদকে কে syষ্ট করিয়াছেন " "বাছা, তিনিই আমাদের সকলেব কষ্টকৰ্ত্ত । তাহার আবার স্বষ্টিকৰ্ত্ত কে ?” বালক মাসেল উত্তবে সন্তুষ্ট হইতে পাবিলেন না ! একদিন পূর্ণিম। রাত্রিতে চন্দ্র যখন প্রকৃতির পূৰ্ব্ব গগনে উদিত হইয়া তাহার বিশ্বভোলা রূপের ভাণ্ড হইতে একমুষ্টি সৌন্দর্য্য ছড়াইয়া দিয়া প্রকৃতির প্রসাধন ক্রিয় সম্পাদন করিয়া দিল, তখন তিনি মুগ্ধ নেত্রে বলিয়। উঠিলেন—“ইহাই বুঝি আমাব বষ্টিকৰ্ত্ত।” কিন্তু দেখিতে দেখিতে চন্দ্র যখন পশ্চিমকাশে ঢলিয়া পড়িল এবং রাত্রিশেষে মলিন বর্ণ ধারণ করিয়া প্রভাতের আলোক-সম্পাতে লাজনক্স বধুর স্থায় অদৃশু হইয়া গেল, তখন তিনি বলিয়া উঠিলেন—“ইহাত ক্ষয়শীল, এরূপ ক্ষয়শীল পদার্থ আমার স্বষ্টিকৰ্ত্ত হইতে পারেন না ।” প্রভাতে পূৰ্ব্ব গগনে দৃষ্টিপাত করিয়া দেপিলেন স্বধ্য তাহার অপরূপ সৌন্দৰ্য্যরাশিতে পৃথিবী আকাশ ভরিয়া দিয়াছে , সে যতই উদ্ধে উঠিতেছে তাহার দোর্দণ্ড প্রতাপও ততই জগৎকে অস্থিব করিয়া তুলিতেছে । তিনি তখন মুগ্ধ চিত্তে বলিয়। উঠিলেন—“এই বুঝি আমার স্বষ্টিকৰ্ত্ত !” কিন্তু দ্বিপ্রহরের পর স্থয্য যতই পশ্চিমাকাশে ঢলিয়। পড়িতে লাগিল তাহার দোর্দণ্ড প্রতাপও ততই ক্ষণ হইতে লাগিল , অবশেষে সন্ধ্যা সমাগমে যখন সে অদৃশু হইয় গেল তপন তিনি বলিয। উঠিলেন—“ইহা ত ক্ষয়শীল পদার্থ ; এইরূপ ক্ষয়শীল কগনই আমাৰ স্পষ্টকৰ্ত্ত হইতে পারে না ।” এইরূপে বালক কিছুতেই স্বস্তিলাভ করিতেছেন ন। দিবারাত্র ত{হার এক চিন্তা “আমাদের কষ্টকৰ্ত্ত কে " একদিন ভাবিতে ভাবিতে হঠাৎ তাহার অন্তর স্বগীয় আলোকমালায় উদ্ভাসিত হইয়া উঠিল , তাহলে মনের অন্ধকার বিদ্যাম্বেগে তিরোহিত হইল ; তিনি সহযে বলিয়া উঠিলেননিশ্চয় কোন ক্ষয়শীল পদার্থ অমর হষ্টিকৰ্ত্তা হইতে পারে না—যিনি অক্ষয়, অৰ্যয়, অনাদি,


ठानख डिबिहे ख्ञांभांद्र श्रांझांझ्। यिनि नभएs আকাশ ও পুথিবী কষ্টি করিয়াছেন আমি সৰ্ব্বাস্ত:করণে র্তাহাবই দিকে প্রত্যাবর্তন করিতেছি । "াrমি নিশ্চয় অ শীবাদীগণের অন্তভুক্ত নহি ।” হজব জ ইব্রাহিমেব এই পুণ্যস্থতির অল্পকরণ কবিয়া মোছলমানগণ আজিও প্রত্যেক নামাজের সময় বিছানাঘ দণ্ডায়মান হইয়াই তাহার এই উক্তিব আবৃত্তি কবিয়া থাকেন। ইবাহিমেপ এখন বয়োবৃদ্ধি হইয়াছে। এই সময়ের মধ্যে নমরুদেব শক্র ভীতিও অনেকট লাঘব হইয়াছে । স্বতরাং তাহীর আদেশের কঠোরতাণ্ড অনেকট। হ্রাস পাইয়াছে । তাই তাহার পিতামাতা এপন পুত্রকে বাহিরে যাইতে আর নিষেধ কবেন না । ইব্রাহিমের পিতা আজর একজন বিশিষ্ট শিল্পী । তিনি বাঙ্গদৰবাবে পূজাপাৰ্ব্বণাদির সময় রাজবাড়ীর প্রতিমাদি প্রস্তুত করিয়া দিতেন । একদিন তিনি কতকগুলি পুতুল তৈয়ার করিয়া বাজারে বিক্রয় কবিবার জন্য পুত্রকে দিলেন । পুত্র জিজ্ঞাসা কবিলেন—“বাবা, এই মুৰ্বি গুলি লোকে কেন কিলিবে ? “বছ। তুমি জান না, ঐগুলি আমাদের দেবতা, লোকে ঐগুলি কিনিয়া উহাদের পূজা করিবে ।” “এই সকল হাতেগড় মুষ্টি কি তাহাদের দেবতা হইতে পারে ? ইহার কথা বলিতে পারে না, চলিতে পারে না, থাইতে পারে না, খাওয়াইতে পাবে না, শুনিতে পায় না, দেপিতে পায় না, ভাল মন্দ কিছুই কবিবাব শক্তি ইহাদের নাই। স্বতরাং কেমন করিয়া চহার। তাছাদের দেবতা হইবে ?” "বাবা ইব্রাহিম, আমাদের পূৰ্ব্ব-পুরুষের ঐ গুলির পূজা কৰিয়ছেন স্বতরাং আমরাও করি। তুমি বালক, তুমি এসব কি বুঝিবে ? তুমি বাজারে গিগ। ঐ গুলি বিক্রয় কবিয অর্থের সংস্থান কর।” “কিন্তু বাৰ, তোমরা পথ প্রাস্ত হইয়াছ । পুঞ্জ পুরুষের ঘদি ভূল করিয়া থাকে তবে তোমরা কেন সেই ভুল পথে চলিবে । অঙ্গ শিশুর ভুল করিতে পারে ; তাহারা অজ্ঞতা বশত: অনেক অখাদ্য ভক্ষণ করিয়া থাকে ; কিন্তু বড় হইয়াও যদি কেহ বলে “আমার পূর্বে উহা ভক্ষণ করিয়াছি অতএব এখনও ○oミ* TM