حمسمسم. يa আখৰা সোলঙকী প্ৰতীহার এবং চুহিমান (চৌহান)— এই চারিটি রাজপুতজাতির উৎপত্তি হইয়াছিলএই কারণে ইহাদিগকে অগ্নিকুল ক্ষত্রিয় বলা श्य । অনেক পণ্ডিতেরা মনে করেন যে বাজপুতেৰা ভারতবর্ষের আর্য্যজাতি হইতে ভিন্ন। ডা: ভাণ্ডাবকার নামক একজন পণ্ডিত প্রমাণ কবিযাছেন যে প্ৰতীহাব নামক বাজপু শুকুল গুঞ্জব জাতি হইতে উদ্ভুত। গুর্জলেরা একটি বিদেশী জাতি। তাহার। চূণদের পবে উদ্ভবপশ্চিম সীমাস্থেল গিরিবক্সের ভিতর দিয ভাবতবর্ষে প্রবেশ করিয়াছিল ও পঞ্জাব এবং গুজরাট প্রভৃতি প্রদেশে নিপাস স্থাপন কবিযাছিল। এখনও গুজবাট, পঞ্চাল, লাজপুতনার কোনও কোনও অঞ্চলে ও যপাপ্রদেশের উত্তরপশ্চিমাংশে বহুসংগক গুজব দৃষ্ট হয। এই গুজ্জলেরা পরে হিন্দুসমাজভূক্ত হইয চিন্দুদেবই বর্ণ শমধৰ্ম্ম গ্রহণ কলিমাছিল। পরুত পক্ষে লাজপুতদেব ভিন্ন ভিন্ন শাপ হণ, গুজ্জব ইত্যাদি বিদেশ জাতি হইতেহ উৎপন্ন হইলাছিল। হয়ত প। অন্ন পৰিমাণে দ্রাবিড় জাতিলও সংমিশ্রণ তাত|দেল মধ্যে ছিল। কালক্রমে বিদেশী জাতিল হিন্দু জাশিতে পরিণত হই যাছিল এই পলিবর্ধিত চিদুজাতিই ভাবতবর্ষের ইতিহাসে রাজপুত নামে প্রসিদ্ধ। বাঙ্গণপণ্ডিতেব পৰে তাহাদের উৎপত্ত্বির বিশযে একটা মনোরঞ্জক পৌরাণিক উপাখ্যান বচন কবিযাছিলেন। হয়ত বা বিদেশী স্থশ গুঞ্জবদিগকে হিন্দুসমাজভূক্ত করিবার জঙ্গ সত্যই একটি বিরাট শুদ্ধিক্রিযাব অনুষ্ঠান হইয়াছিল। রাজপুতদেপ যজ্ঞকুণ্ড হইতে উৎপত্তি বিষয়ে যে পৌরাণিক কথা প্রচলিত আছে তাহা হইতেই ইহা বুঝিতে পালা যায়। প্রাচীন গুঞ্জপদেব দুইটি শাখা ছিল একটি শাখা গুপ্তসাম্রাজ্য ধ্বংসেব কিছুকাল পরেই ভৃগুকচ্ছ বা আধুনিক ববেচি নামক স্থানে রাজস্থাপন কবিয়াছিল। এই বংশের রাজা দন্দ দ্বিতীয বলভীবাজ ধ্রুবসেন দ্বিতীয়কে সম্রাট হর্ষের বিরুদ্ধে আশ্ৰষ প্রদান করিয়াছিলেন। দন্দ দ্বিতীয ৬২৮ খৃষ্টান্স পর্য্যস্ত রাজত্ব করিয়াছিলেন। মনে হয় অষ্টম শতাব্দীল দ্বিতীযান্ধে আরবজাতি কর্তৃক এই রাজাট ধ্বংস হইয়াছিল। গুর্জরদের আর একটা শাখা সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে —4-+----+- & е АФ উত্তৰুর ভাল্লত नगि प्राण५ठनाग्र जैनगण नायक श्ाटन ७कि রাজ্যস্থাপন করিয়াছিল। এই শাখা পরে প্রতীহার নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছিল। ইহাকে গুঞ্জর প্রতীহার নামেও অভিহিত করা হয। প্ৰতীহাব লংশের প্রাচীনতম বাজার নাম নাগভট্ট। নাগভট্ট সিন্ধুদেশের আরবদিগকে পরাজিত কবিযাছিলেন। তাহাব লাতুপুত্র ক্ষকস্থ উাছার পর সিংহাসন অধিকরিয়াছিলেন। ককুস্থেল পর তাহাব লা তা দেবশক্তি বাজা হুইযাছিলেন। দেবশক্তিই এই বংশেল প্রথম উল্লেখযোগ্য বাজা। দেবশক্তির পুত্র এবং উত্ত্ববাধিকারী বৎসলাজ রাজপুতনার মরুস্থলের ভিন্ন eিন্ন গুঞ্জব উপজাতিগুলিকে একতামৃত্রে বন্ধন কবিসা উত্তরাপথের ক্ষদ্র ক্ষুদ্র বাজাদিগকে প্রবলভাবে আক্রমণ কলিয়াছিলেন। ভীলমল চাইতে অভিযান কবিয তিনি কান্তকুঞ্জ জয় কবিয়াছিলেন ও পরে বঙ্গ ও কৌশলেব রাজাদিগকে পরাজয় কবিযাছিলেন। কিম্ব দক্ষিণাত্যের প্রবল পরাক্রাস্ত বাষ্ট্ৰকূটবাজ ধ্রুব বংগবাজের বিজলাভিযানকে প্রতিবোধ কলিযাছিলেন। তিনি বৎসরাজকে পলাজি’ করিয! তাছাকে মুকদেশে পলায়ন করিতে বাধা কলিযাছিলেন ও তদনস্থল তাহার লাতুপুত্র লাটাধিপ কর্কবাজকে গুঞ্জলবাঞ্জেব উপব লক্ষা লপিতে আদেশ কবিযাছিলেন। বংসৰাজ ৭৮৩ খৃষ্টাব্দে জীবিত ছিলেন। জৈন খপিবংশ পুরাণের পূৰ্ব্বোল্লিখিত শ্লোকে ঠাহাকে ইন্দ্রায়ুধ ও কৃষ্ণবাজেব পুত্র বাজা বল্লভ অর্থাং রাষ্ট্রকুটরাজ প্রবেল সমসাময়িক বলা হইয়াছে। বৎসরাজের পুত্র নাগভট্ট দ্বিতীয় এই সময়ে উত্তরাপণের রাজনৈতিক ইতিহাসেল একজন বিশেষ উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি। তিনি ইন্দ্রায়ূধকে আশ্রয় দিয়াছিলেন ও পরে পঞ্জাব ও রাজপুতনার গুর্জবজাতির একটি সঙ্ঘ গঠন করিয়া তাহার সাহায্যে ধৰ্ম্মপাল ও তাহার আশ্রিত কান্তকুক্তরাজ চক্রায়ুধকে কান্তকুঞ্জ হইতে বিতাড়িত করিয়াছিলেন। তখন রাষ্ট্রকূটরাজ তৃতীয় গোবিন্দ ধৰ্ম্মপালের সহিত যোগদান করিয়া পুনরায় গুর্জরদিগকে কান্তকুজ হইতে বিতাড়িত কবিযাছিলেন। নাগভট্ট ৮১• খৃষ্টাব্দে জীবিত ছিলেন। তাহাব পুত্র ও উত্তরা ধিকারীর নাম রামভদ্র।
来源