--- উদ্ভিদেরুল চোখে পড়ে। কিন্তু রালেও তো অনেক পতঙ্গ বাহির ছয় । তাছা ছাড়া গ্রীষ্মের দিনেও তো অনেক গাছ সন্তানোৎপাদন করে। গবমেব দিনে, দিনের প্রচণ্ড গবমে ৰাকিব হওযা যায না। কিন্তু সন্ধ্যার পল যখন বাতাস বঙ্কিতে থাকে তখন অনেকেই খাওযা গাইতে বাহির ছন, খাদ্যান্সেসণও কলিতে হয। শুতবাং বুদ্ধিমান গছ দিনে ফুল ন ফুটাই যা বলে তাঙ্ক দিগকে ফুটাইল । রাত্রে সৌন্দর্য্যেব আকর্ষণ নষ্ট, অন্ধকাব। তাই চাপ বুদ্ধি করিম ফুলেব বণ কবিল ধবধবে সাদা, যাহাতে রাত্রেণ অন্ধকালেও তাই চোপে পড়ে, আল ফুলগুলিকে গন্ধে কৰিল ভলপুর । পেলা, বজ্ঞানীগন্ধ, সৃষ্ট - శ్రf ཡོངས་གོམས་།། !." -- - - লয় পলাগিত ফুল ছাস্বমাহনা, দোলনচাপ পরীক্ষ। ৩োমবা ইহাদেব বুদ্ধিব পরিচয পাচৰে । তোমৰ গদা, স্বৰ্য্যমুপী, চন্দ্রমল্লিকা প্রভৃতি ফুলের গাছ নিশ্চয় দেখিযছে । ইহাদের খাচাদিগকে সাধারণ কথায, ফুল বলা হয, তাহ। একটা ফুল নহে অনেক গুলি ফুলের সমষ্টি । ইহীদের ফুলগুলি যদি জবা গোলাপের মত একা এক ফুটিত তবে কেহই ইহাদিগেব দিকে ফিবিয়াও চাহিত না—এমনই রূপ রস, সৌন্দর্য্যবিহীন ইহবা । ইহাদেৱ কি তবে বংশলক্ষ হইবে না ? সে তো হইতে পাবে না। তখন ইহার করিল কি জান ? দেহেব ফুল ধাৰণ কবিলাব অংশকে একখানা থালাব মত চওড়া করিল, তাহার উপর ফুলগুলিকে সাজাইল। পালার কিনারার ফুলগুলির পাপড়ি বড় করিল। ভিতবের ফুলগুলির পাপড়ি অতি ক্ষুদ্রই রাখিল । ইহাতে করিলেষ্ট ૨-૨૧ - সুবিধা হুইল এই যে অল্প আয়াস ও খরচণতেই কার্যোদ্ধার হইল। বাহিরের হলুদ বর্ণের পাপড়িগুলি দ্বারা আকৃষ্ট হইয়া পতঙ্গ নিকটে আগে ও বসিলার একটা সুন্দব আসন পায় । তাহাব উপর চলা ফেলা কবিবাল গমষ এক ফুলের পৰাগ অন্য ফুলের গর্ভকেশরে লাগাইযা দেয় । স্বতবাং দেপ, কেমন বুদ্ধি করিয গেদা, স্বৰ্য্যমুখী গাছ তাহাদেব কাৰ্য্য উদ্ধাব কবিল। সৌন্দর্য্যে ভুলাইযা কিংবা সৌবঙে মতাইয়া পতঙ্গ ৬াকিস। অনেকে অনেক গাছ পছন্দ করিল না। তাহাব। ইছাকে প্রবঞ্চনা কবা মনে কবিল। কিন্তু কাহালও শাহায্য তে। ইহাদিগকে লইতেই হইবে । অনেক চিন্তা ও বিবেচনাব পল ইহাব বাতাসেব সাহায্য লওয। ঠিক BBB S BBBBS BK BB KSBB BS SBBBB BS সে কাছাবও তোযান্ধা বাখে না। কাজেই ইচাব পাপডিব বর্ণ বৈচিত্রা, মধু কিংবা সৌরভের পবিবর্ষ্যে পবাগ প্রস্তুত করিল বেশী করিয়া। পৰাগধানীব এমন ব্যবস্থা কবিল যে বাতাসেব মাচিত সে ঘুলিতে পাবে, আবে গর্ভকেশবের মুগুটি কবিল গোকব লেজেব মত গোছা গোছা । সুতরাং পবাগ যগন বাতাসে ভাসিয়া যায তখন ত! চাকে ধবিলাব ব্যবস্থাটা ছইল অতি পরিপাটী। ধান, গম, যব, ভুট্টা, কাশ প্রভৃতি এই জাতীয গাছ। পতঙ্গই বল আল বাতাসই বল, পরাগসংযোগের জন্ত ইহাদের উপব নির্ভর করা অনেক শন্য সুযোগ সাপেক্ষ, অনিশ্চিত। মনে কর বায়ু পহিল না, চঞ্চল পতঙ্গ যথাকলে আসিল ন৷ তপন উপায কি হইবে ? কতকগুলি গাছ আছে যাহাবা এ ঝু"কি লইতে চাছিল না সুতরাং ইহ বা বীজ দ্বাবা বংশরক্ষা করা একেবারেই ছাড়িযা দিল । ইহারা নিজের দেহেরই অংশ বিশেষে খাদ্য প্রভৃতি সংগ্ৰছ কবিয়া তাহা দ্বারাই বংশবক্ষার ব্যবস্থা করিল। আলু, আদা, কলা, প্রভৃতি এই জাতীয় গাছ। আলুব গায়ে যে সমস্ত "চোপ' দেখা যায় সেইগুলি হইতেই আলুর নুতন গাছ জন্মে, আর যতদিন গাছ নিজের খাদ্য নিজে সংগ্ৰছ করিতে না পারে ততদিন আলুর মধ্যে →→来
পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৩৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।