পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

~e-->-->ere-e--- క్లౌడ్షా E:5ూడా:కాడా:వాణ-ao=': আমাদের চোখে বে বস্তুটী --- জালোর চেতন; আনিয়া দেয় ar" { পুৰ্ব্বে তোমাদের বলিয়াছি \$"...srv. যে তাছা মূলতঃ তবঙ্গ ধৰ্ম্মী। তাই ইহাকে সাধারণতঃ "আলোক-তরঙ্গ” বলিয়া বলা হইয়া থাকে । তরঙ্গ বা কম্পনের দিক দিয়n বিচার কারলে ভালোর পরিধি বৃষ্টি ক্রিয়া সম্পাদন ছাড়া ও আল্পও ব্যাপক হইয়া দাড়ায় । এই দিক দিয়া বিচার করিলে অfমরা পাই যে, যে ব্যাপারটিকে সাধারণভাবে “ মাগোক-তরঙ্গ” বলিয়। বলা হইয়া থাকে তার একটি খুবই ক্ষুদ্র অংশ দিয়াই আমাদের চোখে দেখার কাজ নিম্পন্ন হয় । যে সামান্ত কমুটি তলঙ্গ সমষ্টি আমাদের দেখার কাজের জন্য প্রয়োজন হয় তাহদের বৃহত্তমটিকে আমাদের চোখ লাল রঙেব দেখে এবং ক্ষুদ্রতমটিকে দেখে ষেগুনী বঙের । লাল রঙ্গের তরঙ্গ হইতে ও বৃহত্তর এবং বেগুনী লঙের তরঙ্গ হইতে ও ক্ষুদ্রতর তরঙ্গ প্রকৃতিব মধ্যে বর্তমান, কিন্তু সেগুলিকে DSDBBB L0SBB BBBB BBB BBS SS BBBBB তরঙ্গের অার একটি ক্ষমতা এই যে তাহ বস্তু মাত্রের মধ্যে রাসায়নিক ক্রিয়া সম্পাদন করিতে পারে। আলোর এই ক্ষমতাটাকে ধবিয়া কি ভাবে বেগুনী রঙ্গের তরঙ্গ হইতেও ক্ষুদ্রতর অালোর ー、李乏エリ手 তরঙ্গের সন্ধান হইয়াছিল তাহ। خGPہیے-ایسলঞ্জি তোমরা শুনিয়1ছ । এইবার লাল রঙের তরঙ্গ হইতেও বৃহত্তর তরঙ্গের আবিষ্কার ও সেই সংক্রান্ত অনানা কথা তোমাদের বলিব । vমাশোক তরঙ্গের অ1র একটি ক্ষমতা এই যে তাহা বস্তু মাত্রকে উত্তপ্ত করিয়া তোলে। আলোব তরঙ্গ যখন কোন ও বস্তুর গায়ে আসিযা পড়ে তখন গেই তরঙ্গের মধ্যে যে শক্তি নিহিত আছে তাহার কিছু অংশ বস্তুর গ্য হইতে প্রতিফলিত হয়, কিছু অংশ তাহাব ভিতরে প্রবেশ করিয়া অন্য পথে আবার বাহির হইয়। ষায় এবং কিছু অংশ সেই জিনিষটা নিজের মধো শুধিয়া লয় । আলোর শক্তি বা Tonergy’ব যে অংশ বস্তুটা :নিজের মধ্যে শোষণ কবির লয় তাহার কতকটা সেই বস্তুর কণা গুলিকে উত্তেজিত করিয়া তুলে, অর্থাৎ তখন সেই জিনিষটা গরম হইয়া উঠে । আলোর এই গুণটিকে ধরিয়া ৰৈজ্ঞানিকগণ সৰ্ব্বপ্রথমে লালবঙেব তরঙ্গ হইতেও বৃহত্তর তরঙ্গ আৰিষ্কার কবিতে সমর্থ হথয়াছেন । সার উইলিয়ম হাশেল sir (WilliamIfersche) ছিলেন র্তাছার সময়ের খুব প্রসিদ্ধ জ্যোতিৰ্ব্বিদ। তাহার মাথাতেই বোধ হয় সৰ্ব্বপ্রথমে