臺 छिन । किख ३शरङ न्डन नूलन दाङान श्रादिর্তাব ও থামিতেছিল না, আর তাহীদের মধ্যে মারামারি কাটাকাটিও থামিতেছিল না। এই সময় গোপাল নামে একজন বীরপুরুষ নানা পাহাড়পুর স্ত,পের পূর্বদিকের দৃশ্য বীরত্ব ও মহন্ধেব কাৰ্য্য করিয়া বিখ্যাত হইয়া উঠিয়াছিলেন। দেশেৰ মাতববরগণ সকলে যাইয়া এই গোপালকে ধরিলেন। বলিলেন— “তোমাকে সমস্ত দেশেব বাজা তই তে হইলে । আমরা আজ এ বাজা, কাল ও বাজা চাহিনী । আমরা সকলে তোমাকেই রাজা বলিয়া মানিব,—অন্ত কাহাকেও মানিব না।” গোপাল সম্মত হইয়া বাঙ্গালার সিংহাসনে বসিলেন । দেখিতে দেখিতে বাঙ্গালার অদৃষ্ট ফিরিয়া গেল। অশান্তি, অবিচাব, অত্যাচার যে দেশে আগুনের মত দাউ দাউ করিয়া জলিতেছিল, সেইদেশে শান্তি ও সুবিচার ফিরিয়া আসিল । একতার অভাবে যে দেশ শ্মশানে পরিণত হইতেছিল, সমস্ত দেশ এক হইয়া গোপালের পিছনে দাড়াইতেই সেই বাঙ্গালা আবার সোণার বাঙ্গালী লাঙ্গালাল কথা রাজবংশ পালবংশের আরম্ভ। এই পালবংশ লাঙ্গালায় দীর্ঘ চাবিশত বৎসর কাল ধরিয়া রাজত্ব করিয়া গিয়াছে। গৌড়েশ্বর-ধৰ্ম্মপাল বাঙ্গালী মতবববগণ নিজেদেব ইচ্ছায় যাহাকে বাজা বলিয়া লাছিয়া লইয়া অধীনতা স্বীকার কবিয়ছিলেন, সেই গোপালেৰ পুত্ৰ মহাবাজাধিবাজ ধৰ্ম্মপাল ৭৯০ খুঃ আন্দে বা উতাব কাছাকাছি কোন লৎসবে সিংহাসনে আবেtহণ কবেন । পিতাব নিকট হইতে ধৰ্ম্মপাল বাঙ্গাল ও দিহাব, সম্ভবতঃ এই দুই ৰাজ্যই পাইয়াছিলেন। পূৰ্ব্বকালে বাজাবা ব্রাহ্মণকে ভূমি দান করিতে দানপত্র খানা তামাব পাতে খুদিয়া লিখিয়া দিতেন। এই দানপত্রগুলিকে তাম্রশাসন বলে। ধৰ্ম্মপালেব এইরূপ একখানা দানপত্রে দেখা যায়, পিহাৰেব পাটলিপুত্র বা বৰ্ত্তমান পাটনা নগরে তাহাব বাজধানী ছিল। বস্তুতঃ আদিযুগের পাল রাজগণকে শুধু বাঙ্গালার রাজা বলা হইতে চলিল। মিলিত বাঙ্গালার বাঙ্গালী পাহাড়পুর স্তুপের অপরদিকের দৃপ্ত রাজার বিক্রমে সমস্ত ভারত কঁাপিয়া উঠিল। সঙ্গত নহে। তাহারা মিলিত বাঙ্গালী ও গোপাল প্রথমে গৌড় বা বঙ্গদেশের রাজা বিহারের রাজা ছিলেন এবং বিহার ও উত্তর হইয়া অবশেষে মগধ পর্যান্ত অধিকার করিয়া ভারতের সহিত র্তাহাদের সম্পর্ক অতি লইলেন। গোপাল হইতে বাঙ্গালার বিখ্যাত ঘনিষ্ঠ ছিল। مناbr به مام +-----------------
পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।