পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|


-----

ভূ-তত্ত্ব—পৃথিবীর কথা জীবন, আমাদের পক্ষে কোটি বছর মনে ধারণ করা ত সহজ নয় । তবে কি জান, ভূ-তত্ত্ব ত আর অঙ্ক এবার তোমাদিগকে ভূ-তত্ত্ব সম্বন্ধে উচার কথা বলব। ভূ মানে পৃথিবী, তা জান ত ? এই পৃথিবী এল কোথা থেকে, যুগে যুগে এর চেষ্টার কি রকম বদলে বদলে এসেছে, এর ভেতর কি আছে, কি অবস্থায় আছে, এই সব কথা আমরা শিখি তু-তত্ত্ব পিস্থা ইতে। প্রথম, তোমাদের একটা কথা বেশ করে বুঝতে হবে। এই পৃথিবী কিছু চিপদিন ছিল না। চিরদিন যে থাকবে, তাও কেউ বলতে পারে না। এর জন্ম থেকে আজ পর্যাস্ত এর মুক্তির কত রকম আশ্চমা আশ্চর্য পরিবর্তন হয়ে গেছে ! পরিবহন যে শেষ १८ग्न८छ्, प्ठI s न न । ११न & *ङि भूलं ca ८5*1द्र। বদলে চলেছে । তবে সে বদল এত আস্তে আস্তে ঘটছে, যে চোখে ধরা পড়ে না। চোখে ধরা পড়ে ছোট ছোট জিনিস । একটা বুড়ে। বট গাছ শুকিয়ে ভেঙ্গে পড়ল- কি নদীর এক পাড় ভঙ্গিল, অন্ত পড়ে চড়। পড়ল—কি বাণ এসে নদীর মুখ ঘুরিয়ে দিলে—কি, বড় জোর, ভূমিকম্প হয়ে চারিদিক লণ্ডভণ্ড হল—এ সব চোখে uদখতে পাও। কিন্তু প্রতিদিন, প্রতি সেকেণ্ডে, ডাঙ্গায় জলে, রোদে বৃষ্টিতে ঝড়ে তুফানে যুদ্ধ হয়ে ধীরে ধীরে যে পরিবর্ত্তন ঘটছে, সে ত তোমাদের নজরে পড়ে না ! ইতিহাসের ঘটনার হিসাব হয় শতাব্দী দিয়ে, কিন্তু বলুন তাঁর জীবনের মাপকাঠি কোটি বৎসর। এর এক একট। যুগ-যেমন জলের যুগ, জঙ্গলের যুগ, বরফের যুগ ইত্যাদি—লক্ষ লক্ষ বছর ধরে চলেছে। আমরা সামান্ত মানুষ, বড় জোর একশো বছর আমাদের কি বিজ্ঞানের মতন নয়। এতে সব জিনিস গেগে দেখে চিসেব করা চলে না। কল্পনা শক্তির সাহাবা ন নি:ল অনন্ত আলাশ, অনাদি কাল, এ সলের তোমর ধারণা করবে কি করে । একটা মজার গল্প ললি, শোন। গল্পটা ইরান দেশের । এক ছিল বাগান, আর সেই বাগানের ছিল এক বুড়ে মালী। একদিন ঐ বাগানে এক গোলাপ ফুল তার મરૌ જનૈનિઃ રજ્ઞાન,-મરે થામrtાસ કે : মালী, ওর চেষ্ঠার কি কখনও বদলায় না ? রজনীগন্ধ। উত্তর দিলে,-ভাই, আমি ত ওকে চিরদিন ঐ একই রকম দেখছি। গোলাপ হেসে বললে,-আরে, ত্বই ত দেখবিই ! তোর চেয়ে আমি বয়সে কত বড়, আমিই ওর চেহারার কোন পরিবর্তন দেখি নাই। কিন্তু মজার কথা জানিস্, আমার বুড়ি দিদিম, সেই যে যিনি কাল রোদের সময় শুকিয়ে ঝরে পড়ে গেলেন, তিনিও চিরদিন ওকে ঐ রকমই দেখে এসেছেন চামড়া কেঁচিকান, ঐ শণের মত শাদা দাড়ী, ঐ কঁজো হয়ে চলা ! রজনীগন্ধ বললে,--আশ্চর্যা কথা সই ! আমরা এত রকমের ফুল আছি এই বাগানে, আমরা কুঁড়ি ছয়ে জন্মাচ্ছি, তার পর ফুটছি, সব শেষ শুকিয়ে ঝরে পড়ছি, কিন্তু ও বুড়ে যেমনকার তেমনই রয়েছে


न्न्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्ग्“