$Ꮡ
- \
- --
مww’’رسم ادب میtر w C- o বাজনাতক তমাদশ Eৰ জাতীয়তার কথা জাতীয়তাব আদর্শ মানুষের মনে খুব বেশীদিন ধরিয়া জাগে নাই। প্রথম শুনিলে একগা হয়ত fবশ্বাস হুইবে না, কিন্তু বাস্তলিক পক্ষে এ উক্তি সন্তা। জাতীয়তা বণিতে আজকাল আমরা কি বুঝি ?. একটি সমষ্টির লোকের মধ্যে এমন কতকগুলি বিশিষ্ট গুণ আছে যাঙ্গার ফলে তাহার এবত্র সংঘবদ্ধ হইয়া থাকিতে ভালবাসে এবং তাছাদের এই গুণগুলির প্রকাশ এবং পরিস্থ টনের জন্য একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র স্থাপন করিতে চায়। একটি দলের মধ্যে বৰ্ত্তমান এই যে এক প্রকারের বিশিষ্ট গুণ, ইহা মানাকারণে হইতে পারে। বহু বছর ধরিয়া এক জায়গায় বাস কপিলে এই একজাতীয়বিশিষ্ট মনোবৃত্তির স্মৃষ্টি হইতে পারে। এই ধৰ্ম্মাবলম্বী হইলেও ইষ্কার উদ্ধৰ ইয়। একই প্রবংশ (nae) হইতে যদি এক সমষ্টিব লোক উদ্ভূত হয় তাহা হইলেও এই মনোভাবজন্মিতে পাবে। সবচেয়ে বেশী প্রবল হয় এইবোধটি,যদি একদল লোক একই অবস্থায় কোন রাজা বা শাসনকৰ্ত্তাব অধীনে এক ভাবে সুখদু:খ অনুভব কবিতে শিখে। তখন নিজেদের অদৃষ্ট সম্বন্ধে ধে একটা একতার স্মৃষ্টি হয় তাহপি বন্ধন খুবই १, ११ ।। এই যে একত্ব-বোধ, ইছ পাঁচ শত বছর আগেও ८कtन गभटि ६ ख्tठि४२८१ा ८१1यन् िनtं।। ८९tभIान् এবং গ্রীক সাম্রাজ্য স্থাপিত হইয়াছে খৃষ্টের জন্মের বহু দিন আগে, কিন্তু তখন এই বিচিত্রি একত্ব বোধ ছিল না। আমাদের দেশেও চন্দ্র গুপ্ত বা অশোকের সময় এই জাতীয়তা বোধ ছিল না। ইউরোপে মধ্য যুগ পৰ্য্যন্ত ধৰ্ম্মযাজকের প্রভাবই ছিল খুব বেশী এবং তাহারা ছিলেন অনেকটা বিশ্বপ্রেমিক। কোন বিশেষ জাতি বা দেশকে প্রাধান্য দেওয়া তাছাদের নীতিবিরুদ্ধ ছিল এবং তাঙ্গাদের গুরু পোপ ছিলেন সকল দেশে৭ই ধৰ্ম্ম-উপদেষ্ট। পোপ, যে শুধু ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে উপদেশ দিয়াই ক্ষান্ত থাকিতেন এমন নছে, ব{জনৈতিক অনেক ব্যাপাবেও হস্তক্ষেপ করিতে তিনি ইতস্তত: করিতেন না। এই ব্যবস্থার মূলে প্রথম বিপ্লব ঘটিল প্রোটেষ্টাটিজম-এর আ দিয়ে। তখন ষোড়শ শতাব্দীর প্রায়ন্ত । খৃষ্ট-ধৰ্ম্ম তখন প্রায় পোপেরধৰ্ম্ম হষ্টয় দাড়াইয়াছিল। ধৰ্ম্মযাজকদের মধ্যে নানারকম কুসংস্কাৰ, গোড়ামি এবং উচ্ছৃঙ্খলতা দেখিয়া.মার্টিন লুথার প্রতিবাদ আপস্তু করিলেন। তাছাব সঙ্গে পোপের ভীষণ সংঘর্য বাধিল। দলে,মার্টিন লুথারের অধিনায়কত্বে ইউরোপেখুষ্টধর্বে এক নূতন শাখার (প্রোটেষ্টাটিজম-এর) স্বষ্টি হইল। ইছার পবই ইউরোপেৰ নানা রাজ্যের মধ্যে ধৰ্ম্ম লেইয়া বিবোধ স্বক হইল। একদল পোপের পক্ষা বলম্বন করিল, অপর একদল মার্টিন লুথারের প্রবর্ধিত নূতন ধৰ্ম্ম গ্রহণ কৰিল। পোপ সমস্ত ইউেবাপের ধৰ্ম্মগুরু হিসাবে সকল দেশের রাজার উপরেই তাহার ক্ষমতা বিস্তাব কবিবার চেষ্টা করিলেন। কিন্তু ইংলও জাৰ্ম্মাণী এবং আর অনেক দেশ খুবই গষ্ঠীর ভাবে প্রচার করিল যে, তাহদের নিজেদেব দেশের ধৰ্ম্ম নিযন্ত্ৰণ করিবার অধিকার তাহাঁদের নিজেদের রাজার, বাইরের ধৰ্ম্মগুরু, পোপের নয়। - --
