পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ssehي:fجه سويد محf আমি কবিতে পারি না—যা হাতে মা বিনা ক্লেশে প্রতিদিন নদী’ ত স্বান করিতে পারেন ? মাতৃ ভক্ত ও ঈশ্বববিশ্বাসী শঙ্কর এজগু দেবতার নিকট কায় মনোবাকো প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। ভক্তের ভগবান ভক্তের কামনা পুর্ণ করেন, শঙ্কর এই রূপ বিশ্বাস করিতেন। কাজেই, তিনি দেবতার নিকট প্রার্থনা করিলেন—“দয়াময়, তুমি কৃপা করিয়া এই কব, মা প্রতিদিন যে নদীতে স্নান করিতে যান গেই নদীটি যেন আমাদের বাড়ীর নিকটদিয়া প্রবাহিত ९१, ठ|९1 श्¥tण অtয় মা'র আমার কোন ক্লেশ হইবে না”।vপ্রবাদ তাছে শঙ্করের এই প্রার্থনা বিপা তা পুর্ণ কfহয়।ছিলেন। সেই নদীর গতি পবিবত্তিত হইয়াছিল এবং শ ষ্ক র - জ ন নীর স্বানের ক্লেশ ও দর হইয়াছিল। শঙ্কর যদিও অধ্যয়নও অধ্যাপনা লক্ট পাই পাকিতেন তবু তাহাব কাছে

    • 「び高国 (卒|cm আকর্ষণ ছিল না। সংসাবের কোন

বন্ধনের মধ্যে আবদ্ধ থাকিতে র্তাহার মন চাহিত না । তাহাব হৃদয়ে বৈরাগ্যের আগুন জলিয়া উঠিয়াছিল। তিনি চাহিতেছিলেন-সন্নাসীব বেশে ভারতের নানা স্থান ভ্রমণ করিবেন । কিন্তু মা তঁহাকে সংসার ছাড়িয়া যাইতে দিতে চাহিতেন ন। কেমন করিয়া মায়েব নিকট হইতে সংসার তাগের অনুমতি লাভ করিবেন, তাছাই হইল তাহার প্রধান চিন্তা ; একদিন একটি দৈব ঘটনায় তাহার সে সুযোগও ঘটিয়া গেল। শঙ্কর একদিন একটি পুষ্করিণীতে স্নান করিতেছেন, এমন সময় একট। শঙ্করাচার্য্য কুমীর আসিয়া উপহার পা ধরিয়া টানিতে থাকে। শঙ্কর পুকুরের জলে ঐ রূপ অবস্থায় পড়িয়া চীৎকার করিয়া বলিতে লাগিলেন “মা, আমাকে কুমীরে ধরিয়াছে।” তাহার চীৎকার শুনিয়৷ জননী পাগলের মত পুকুরের ঘাটের দিকে ছুটিয়া মাসিলেন । ছুটিয়া আসিয়া দেখিলেন, শঙ্করের সমস্ত শরীর জলমগ্ন । নিরুপায় জননী পুত্রের এইরূপ শোচনীয় অবস্থা দেখিয়া উচ্চৈঃস্বরে কাদিতে লাগিলেন। এই সমর শঙ্কর মাতাকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন— “ম,তুমি যদি আমাকে সন্ন্যাস গ্রহণেব অনুমতি দেও, তাহা হইলেই এই বিপদ হইতে উদ্ধাৰ পাইতে পারি নতুবা অার উপায় নাই ।” শঙ্করের মুখে এইরূপ কথা শুনিয়া স্নেহময়ী জননী পুলের জীবন রক্ষার জন্ত তাহাকে :ttsiז5 13תאה অনুমতি দিলেন। জননীর মুখ হইতে যেমন অনুমতির কথা বাহির হুইল অমনি কুমীবও র্তাহাকে ছাড়িয়া চলিয়া গেল।

    • द्र ए१न जैौ८ब উঠিলেন, যখন সকলে আশ্চৰ্য্য হইয়া দেখিল যে, তাহার পায়ে কুমীরের দংশনের কোনও চিহ্ন নাই। এইবার শঙ্কর প্রকৃত সন্ন্যাসী হইলেন। এখন তিনি গৈরিক বসন পরিয়৷ ও হাতে দণ্ড লইয়া ভ্রমণে বাহির হইলেন।

সে সময়ে নৰ্ম্মদা ক্রীরে গোবিন্দযোগী নামে একজন সিদ্ধ যোগীপুরুষ বাস করিতেন। শঙ্কর তাছার বিকট হইতে দীক্ষা গ্রহণের জন্য নানা দেশ, বন, নদ, নদী অতিক্রম করির নিবিড় অরণ্যবাদী গোবিন্দযোগীর নিকট আসিয়া উপস্থিত হইলেন। গোবিন্দযোগী


Տ8 Ց