পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিশু-ভগৱতী তাহার কৈশিক আকর্ষণ তত প্রবল। সুতরাং ভূমি কর্ষণ দ্বারা মাটীর কণাগুলিকে খুব স্বক্ষকরিয়াদিলে *ांइ अविक "ब्रिभांzन अण ७ ठांशद्र नश्डि श्वां८मात्र ॐwriनाम ग५4श् कब्रिtळ *itद्र । মাটীতে এক প্রকারের অসংখ্য জীবাণু বিদ্যমান श्राcछ् । भै बौदां५eणि वाडांग श्हे८ङ यदकांद्रछान গ্রহণ করিয়া মাটীতে সঞ্চিত করে। তোমরা জান, খবক্ষারজান গাছের পক্ষে বিশেষ প্রয়োজন। মাটীতে বায়ু চলাচল যত বেণী হয়, এইজীবাণুগুলিতত ৰেণী কার্যকরী হইয়া উহা হইতে যৰক্ষারঙ্গান সঞ্চিত করিতে পারে। মাটীর কণাগুলি যতই স্বশ্ন হইবে, উহাতে বায়ুর চলাচল ততই বুদ্ধি পাইবে । সেই জন্য ভূমি কর্ষণের দ্বাবা মাটীকে গুড়া ও আলগা করিয়া দিতে হয়। জমিতে উত্তাপ বিদ্যমান থাকা বিশেষ প্রয়োজন। উহা না থাকিলে বীজ হইতে সহজে অক্ষুর বাহির হইতে পারে না । গাছেব বুদ্ধির পক্ষে ও উত্তাপের বিশেষ প্রয়োজন। কর্ষণের দ্বারা জমির মাটী আলগা করিয়া দিলে স্তর্য্যের উত্তাপ সহজে মাটীর মধ্যেপ্রবেশ করিতে পারে। আমাদের যেমন নানা প্রকার শক্ৰ আছে, গাছেরও সেইরূপ অনেক প্রকারেব শত্ৰু আছে। এমন অনেক কীট-পতঙ্গ আছে, যাহার। আমাদিগকে কামড়াইলে आभाप्नद्र नौश्न क्र ठ-१िणउ झ्हेब्रा पाग्न : ७भन কি, আমাদের জীবন নাশও হইতে পারে। সেইরূপ অনেক প্রকারের কীট-পতঙ্গ আছে, যাহার। গাছেল পরম শত্র । এই সকল কীট-পতঙ্গের মধ্যে অনেক প্রকার কেবল গাছ-পাতা খাইয়াই জীবনধারণ করে । ইহাদের মধ্যে আবার অনেক প্রকারের কীট-পতঙ্গ মাটীতেই ডিম পাড়ে, মাটীর ভিতরেই বসবাস করে। ভূমি কর্ষণের দ্বারা মাটীতে যে সকলপোকা বসবাস করে,তাহাদিগকেওতাহাদের ডিম,ৰাচ্চ প্রভৃতিকে অনেক পরিমাণে বিনাশ করা যায । আগাছা কাছাকে বলে, জান কি ? তোমরা হয় ত বলিবে যে, ঘাস, জঙ্গল ইত্যাদিকেই আগাছা বলে । কিন্তু কৃষিকাৰ্য সম্বন্ধে সে-কপা ঠিক খাটে না। জমিতে যে শত রোপণ করা হয়,তাহ ছাড়া যদি সেই জমিতে অন্য প্রকার শস্ত জন্মে, তবে তাহাকেও আগাছ। বলিয়া ধরিতে হইবে। মনে কব, পূৰ্ব্ব বৎসরে যদি কোন জমিতে সরিষার চাপ করা হইয়। থাকে, এবং সরিষার বীজ জমিতে ঝরিয়া পড়ে, পর $43 বৎসর সেই জমিতে মটর বপন করিলে, সেই মটর ক্ষেত্তেও অনেক সরিষা গাছ জন্সিয়া থাকে। এহ্মপ স্থলে মটরের ক্ষেতের এই সরিষা গাছকেও আগাছা বলিয়া গণ্য করিতে হইবে। এইরূপ দাগাছা ও ঘাল জঙ্গল প্রভৃতি শঙ্গের আর একটি প্রবল শত্রু। কেন, বলিতে পায় ? কারণ, উছার শস্তক্ষেত্রে জন্মিতে পাইলে,মাটিতে যে খাদ্যের উপাদানগুলি থাকে, তাহ। অনেক পরিমাণে গ্রহণ করিয়া শস্কের খাদ্যে ভাগ বলায়। ফলে, শশু উপযুক্ত পরিমাণ খাদ্য হইতে वक्षिड श्ड़ेब्रा निर्यौंद श्हेम्ना *रफ़ । हेश शफ़ घान, জঙ্গল, আগাছা ইত্যাদি ক্ষেত্রে জন্মিলেশন্তের উপযুক্ত পরিমাণে আলো-বাতাসপাওয়ার পক্ষে ওৰাধ ঘটায়। তোমরা হয়ত জান, আলো-বাতাসের অভাব হইলে গাছ-পালা ভালরূপে বাড়িতে পারে না । ইহা ছাড়া শস্ত সকল কোন জঙ্গল ও আগাছার কাছে বসবাস করিতেও ভালবাসে না। ভূমি কর্ষণ করিয়া মাটী ওলটপালট করিয়া দিলে ঘাস-জঙ্গল, আগাছা প্রভৃতি মরিয়া যায় এবং উহারা জমিতে পচিলে জমির উৰ্ব্ববতা শক্তি বৃদ্ধি পায়। তোমরা মনে করিয়া রাখিও, জমিতে যে সকল আগাছা জন্মে, ফুলফল ধবিবার পূৰ্ব্বেই ভূমি কর্ষণ করিয়া তাহাদিগকে নষ্ট করিয়া ফেলা উচিত। তাহা না করিলে উহাদের বীজ মাটীতে পড়িয়া যায় এবং তাছা হইতে পুনরায় নুতন আগাছা জন্মিয় শস্তের অনিষ্ট করে। ভ’রী মাটী ও হাল্কা মাট কাছাকে বলে, তাছা তোমরা জান। পুন:পুন: ভূমি কর্ষণের দ্বারা ভারী মাটীকে হালকা করিয়া ফেলা যায়। আমরা যদি ভারী মটী (এ টেল মাটী)-কে হালকা করিতে চাই, তাহা হইলে উহার সহিত ভাল করিয়া বালি মিশাইয়া দিতে হইবে। এই মিশ্রণ কাৰ্য্যটিও কযণ দ্বারাই সহজে সাধিত হয়। মাটীর সহিত গোবর ও এই প্রকার অন্য কোন সাব মিশ্রণের জন্ত ভূমি কর্ষণের প্রয়োজন। এমন অনেক প্রকারের উদ্ভিদ আছে-( ধঞ্চে, শণ, বরবট ইত্যাদি ) যাহা ক্ষেত্রে জন্মাইলে ভূমির উৰ্ব্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং উহার স্বাভাবিক অবস্থার ও পরিবর্তন সাধিত হয়। এই সকল গাছে ফুল ধরিবার সময় ক্ষেত্র কর্ষণ করিয়া গাছগুলিকে মাটীতে মিশাইয়া দিতে হয়। গাছগুলি দুই এক মাসের মধ্যেই পচিয়া মাটীর উন্নতি সাধন করে। তোমরা মনে করিও না যে, ভূমি কর্ষণ করিয়া বীজ - جاج محمدمحمامه-جمهها همه