- +F------ -- \\ ভারতীয় দর্শন ও দার্শনিক উপক্রমণিকা [ দশন সম্বন্ধে সাধারণভাবে পুৰ্ব্বে বলা হইয়াছে। এই প্রবন্ধে হিন্দু দর্শন সম্বন্ধে আলোচনা করা হইতেছে ক্রমে ক্রমে ইউরোপীয় দর্শন ও ভারতীয় দর্শন সবিস্তাবে আলোচনা করা চইবে । ] মানুষ আজি যত রকম বিদাবি به ز - অধিকালী, দশন তাহাব মধ্যে একটি প্রধান। এই দর্শন কাহাকে বলে, তাe1 লইয়। অনেক সময় মতভেদ দেখা যাব ; সকলে ষ্টং কে ঠিক 4. একই অর্থে গ্রহণ করেন না ! কথাটির সোজা অর্থ দেখা , সত্য দৃষ্টিব নামই দর্শন’। কিন্তু দেব দশন বা রাজ-দর্শন দে যা অর্থে দর্শন কঠলেও বিদ্যা-অর্থে দৰ্শন নয়, বিদ্যা-অর্থে দৰ্শন শাহ দেখিতে চায়, তাহা পারমাণিক সত্য। মানুষের চারিদিকে যে বিরাট, জগৎ পন্থিয়ছে, তার অর্থকি,তাহ জানিবার আকাঙ্গ মানুষের মনে স্বতঃই উদিত হয়। এটা কি ? সেটা কি ? আমি কি ? কোথা হইতে থাকে । এই জিজ্ঞাপাই যখন আরও গভীর আকার ধারণ করে, তখন তাহাকে দর্শন কহে । আমি ক্ষুদ্র জীব, আমার চাবিদিকে একটা বিশাল বিশ্ব রহিয়াছে এবং এ-সকলের উপর ভগবান আছেন। জীব ও জগতের উৎপত্তি, স্থিতি ও লয়ের বিষয় আলোচনা করে যে বিদ্যা, তারই নাম দর্শন। কিন্তু এই জীব ও জগতের সম্পর্কে যে-সব প্রশ্ন উঠিতে পারে,
- |3|(*
বলে । 1 » R "jos" *金 برای .ു'ബ്ബ്- S.
- . করিলে সম্ভব হয় না। সুতরাং J) ঈশ্বব সম্পর্কে আলোচনাও দর্শনেব অঙ্গ।
-- তার কোনটিরই শুড় মীমাংসা ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকাব না দর্শন বিজ্ঞানহইতেfভন্ন। বিজ্ঞানও সত্যের অনুসন্ধান করে , কিন্তু এই দুই অনুসন্ধানের ভিতর একটু পার্থক্য আছে। দর্শনের স্থায় বিজ্ঞানও জানিতে চাখ, এই জগৎটা কি , মানুষের দেহ-মনের উৎপত্তির কথা বিজ্ঞানও ভাবে। কিন্তু দর্শনের আলোচনাবিজ্ঞানের আলোচনারচেয়ে আরও গভীর ও বিস্তৃত । বিজ্ঞানের কাছে ক্ষুদ্র সত্যও সত্য এবং তাহার ও প্রচুর মুগা আছে; আর, তার আলোচনাও সে পরিশ্রম স্বীকার করিয়া করে। কিন্তু যে-সব ক্ষুদ্র সত্যের অনুসন্ধান দর্শনের বিষয়ীভূত নছে, এ সব সত্য লম্বন্ধে বিজ্ঞানের অমুসন্ধানের ফল লইয়া দর্শন নিজেরগবেষণা আরম্ভ করে। ५कप्लेि छूटेखि निtग दिवप्रः श्ग्र उ श्राद्र७**छे ३३tद । যে আলোকের সাহায্যে আমরাচারিদিকের বস্তু সকল দেখি, তাহা একটি লভ্য এবংযেচক্ষুর সাহায্যে আমরা cमथि, ७९॥९ ७कप्लेि गठा । ५३ फेड८ग्नब्र नषtकहे বিজ্ঞানের অমুসন্ধিৎসা রমিয়াছে। পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার ফলে আমরা আলোকের স্বরূপ জানিতে দর্শন ও বিজ্ঞান