পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

# হাল ফ্যাসানের বিলাত ঘরের আসবাৰেব চিত্র দিলাম। ক্রোমব চিত্রগুলি ভাল কবিয়া দেখিলেই বুঝিবে যে, এ বিষয়ে এশিয়া, ইউবেীপের গুরুব স্থান অধিকাব কবিধাছে । শিশু-ভাৰুভী -- আজমীরে খাজা সাহেবের মসজিদে রহিয়াছে। উহ দেখিলে সেকালের কাঠের কাজের যে কতদূর উন্নতি হইয়াছিল, তাহা বুঝিতে পারবে। এতদ্ব্যতীত বাঠের অলিন্দ (Balcony) তৈয়ারীর রীতিতে আজ পর্যন্তও দীপানের কাঠের ১ৈয়াবী ৰাড়ী কাঠের কাজের বিষয় বলিতে গেলে প্রথমেই তোমাদেব নিকট প্রাচীনকালের দুর্গ ও বাসভবনের *বজীব কথা বলিব। এই দুয়ারগুলি দুর্গ ও গুহনিৰ্ম্মাতাৰ সৌন্দর্ঘ্য বোধেরই পবিচয় দেয়। জয়পুবে অম্বব দুর্গ প্রাসাদেব হাতীব দাতের কাজ করা দ্বারটি .৭ঙ্গালো পপ চন্দন কাঠেল কাজ এবং চিতোর চুর্গেব পুরানে দুয়াবটি ইহার উৎকৃষ্ট f 出* ! নিদর্শন। চিতোর দুর্গেব পুরানে দুয়ারটি এখন ‹ooZዛብ ፈኝፃዘብ ች (3፡ નહતીઃ আমাদের দেশের শিল্পীর প্রাচীন আদর্শেবই অনুসৰণ করিয়াই চলিতেছে। কাঠওয়ার, রাজপুতানা, পঞ্জাব ও দাক্ষিণাত্য প্রদেশের কোন কোন স্থানে কাঠের রেলিঙ, অলিন্দ, থাম প্রভৃতি নিৰ্ম্মাণ-প্রথা এখনও প্রাচীন পদ্ধতি অনুরূপই হইয়া আদিতেছে। কাশ্বাবের স্বল্প কাঠের কাজগুলি দেখিলে চিত্ৰকল ফেলিয়া উহ। সংগ্ৰহ করিয়া ধর সাঙ্গাইতে ইচ্ছা হয়। লঙ্কাদ্বীপে ও ব্রহ্মদেশেও কাঠের কাজের বিশেষ উৎকল দেখা যায়। লঙ্কাদ্বীপের প্রাচীন গ্রন্থ “মহাবংশ পুরাণে" কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত সেতুর উল্লেখ আছে। এইরূপ সেতু নিৰ্ম্মাণের রীতি এখনও পূৰ্ব্ববঙ্গের কোন কোন স্থানে ব্ৰহ্মদেশের টানা পাথার কাজ এবং কাশ্মীরে ঝিলাম নদীর উপর ও অন্যান্য নানাস্থানে পরিলক্ষিত হয়।