শিশু-ভগৱতী আছে । কখনও কখনও ইহা অারও ৫০,০০০,• • • মাইল কাছে আসিয়া পড়ে, অাবার কখনও লা ইহা অারও ৫০,• ০০,০০০ মাইল দূরে সরিয়া যায়। পৃথিবীর ন্যায় শনিও নিজের মেরুদণ্ডের চারিধারে যুবপাক গাইতেছে। ইতাব একদিন আমাদের প্রায় সাড়ে দশ ঘণ্টাব সমান। এই ঘূর্ণনের মধ্যে একটু বিশেষত্ব আছে। শনির দেহের সমস্তটাই সমানভালে ঘুরপাক খায না । ই তাল মধাস্তল মেরুর নিকটেৰ স্থানগুলিপ চেয়ে ণি ছু বেশী জেরে শনি ও পৃথিবীর আপেক্ষিক আয়তন ঘুরিতেছে । তোমরা বোধ হয় জান গে, সূৰ্য্য নিজের মেরুদণ্ডের চাবিপাশে ঘুরিতেছে । সূর্যোর ঘূর্ণনেরও এই বিশেয টুকু দেখা य1य । শনির মেরুদেশ দুইটি অন্যাগ্য গ্ৰহ গুলির তুলনায় কিছু বেশী চ্যাপ্টা। শনির মধ্যভাগের ব্যাস ৭৪,১০০ মাইল এবং মেরুদণ্ডের দৈর্ঘ্য ৬৬,৩০০ মাহল । শনি আয়তনে নিতান্ত ছোট নয়। গ্রহদের মধ্যে বৃহস্পতি সবচেয়ে বড়, তাহার পরেই শনির স্থান । শনির পৃষ্ঠের পরিমাণ পৃথিবীর পৃষ্ঠের ৮১গুণ এবং ইহার দেহের আয়তন পৃথিবীর দেহের ৭৩৪ গুণ। শনি কিন্তু খুবই হালকা বস্তু দিয়া
তৈয়ারী ; কারণ, ইহার ওজন পৃথিবীর ওজনের ৯৫ গুণ মাত্র। শনির ঘনত্ব খুবই কম এবং পৃথিবীর ঘনত্বের এক-সপ্তমাংশ মাত্র কব্রেন্টস (Coblentz) সাহেব রেডিয়ে|মিটব (Radiometer) যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা কবিয়া দেখিয়াছেন যে, শনির গাত্রেব তাপ মোটামুটি ভাবে – ১৫০ ° সেটিগ্রেড ডিগ্ৰী ধবা যাইতে পাবে। জ্যোতির্লিদের গণনা কবিয়া দেখিয়াছেন যে, সূর্যাকিরণই যদি শনির পৃষ্ঠটি গরম হইবাব একমাত্র কাৰণ হইত, তাহ। কক্টলে ইঙ্গার তাপ মোটে –১৭৯° সেণ্টিগ্ৰেড ৬ি গ্ৰী হইত। তোমবা এখন বুঝিতে পাৰি১ে৮ চন, শনিৰ ভিতব হু ষ্টতে অল্প পপিনীণ • পি অনবরত উপরিভাগে আসিতেছে । শনিব ধনহ খুবই কম, তাহ! আগে চ ললিয়াছি । পুল সস্তল, শনির ভিতরকার অংশটি বাযপায় পদার্থে જૂર્વ, દાન કે કાર કબ. ક . િનઝિન શ્રાનবণ অাছে ও সবচেয়ে উপবে আtলtব বায়ুমণ্ডল বহি ঘাছে । এষ্ট কঠিন আববণটির দরুণ শনির ভিতর বাব তাপ আতি অল্পই উপরিভাগে অাসিতে পারে । শনির পৃষ্ঠের উপর সাদা দাগ માત્ર માડતા નનિત નૃદ્ધિ કેનન માના দাগ দেখিতে পাওয়া যায়। ১৯৩৩ খৃঃ আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে শনির গায়ের উপর বেশ বড় একটি দাগ দেখা গিয়াছিল। R ۰8 ده جمجمه \!
