foots উন্মানাল্ডাস তাঙ্কার রাজ্য হইতে অ্যাসিরিয়দের তাড়াইয়া দেন। স্বতবাং আবার তাকার সহিত আশুরবানিপালের যুদ্ধ বাধিরা গেল । সঙ্করপাণিপালের অ্যালিরিয়রাজ সীমান্ত প্রদেশ হা গণিকা ও অধিকার করিলে উন্মানাল্ডস ** পুনরাধ পাৰ্ব্বতাপ্রদেশে আশ্রয় লন । বিনা বাধায় অ্যাসিরীয় সৈন্য রাজধানী শুল অধিকার করিয়া লুঠপাট করিতে আরম্ভ করে । এখানকার দ্বগ, দেবমন্দির প্রভৃতি ধ্বংস করা হয় । রাজাদেল কবৰ ভূমি অপবিত্র করা হয় । অনেক দেল মৃপ্তি ও রাজাদের প্রতিমূৰ্ত্তি আসিরিয়ায় পাঠান হয়। দেড় হাজার বৎসব আগে থুতুর নানথুস্তি হরেকৃ হুঙ্কতে নানা দেবের যে সকল মূৰ্ত্তি আনিয়াছিলেন অসুরবানিপাল পুনরায় তাহাদিগকে স্বস্থানে প্রতি%। করেন। ইহার পব অ্যাসিীয় সৈন্য এলাম পরিত্যাগ করিখ আসে। উন্মানাল্ডাস বিধ্বস্ত দেশে প্রত্যtলর্তন করেন। অসুৰ বানিপালেব বিরুদ্ধ. চরণ কfলতে র্তীক্ষার আর সাহসে কুলাইল না। কাজেই, অমুরবানিপাল পুনরায় যখন নবু-বেলসুমেতিকে তাহার হস্তে অৰ্পণ করিতে আদেশ পাঠাইলেন, উন্মানা ডাস আর অস্বীকার করিতে পালিলেন না। নবুবেলস্কমেতি কিন্তু শত্র হস্তে পড়া অপেক্ষা আত্মহত্যা করা শ্রেয়ঃ মনে করিয়৷ আত্মহত্যা করিলেন এবং উন্মানাল্ডাস র্তাহার মৃতদেহ শাসিরিয়ায় প্রেরণ করিলেন । অ্যাসিবিয়ার অধীনতা এলামরাজ অধিক দিন সহ করিতে পাবিলেন না। তলে তলে তিনি স্বাধীন হইবার চেষ্টা করিতে আরম্ভ করিলেন । আসিরিয়ারাজের চক্রাস্তে আবার এলামে বিদ্রোহ উপস্থিত pfজুৱতী হয়। উন্মানাল্ডস পলাইয়া পৰ্ব্বতে আশ্রয় লইলেন। এখানে ও তিনি নিস্তার পাইলেল না—তিনি অচিরে আসিরীয় পৈন্যের হাতে বন্দী হইয়া পারসিকদে এলাম এলামে প্রেপিত হইলেন ( ৬৩৫ অধিকার খৃ: পূ: ) । ইহার পর এলামের বিষযে অনেকদিন পর্যাস্ত আমরা কিছুষ্ট জানি না। বোধ হয় উন্মানালডাসের পরাজয়ের অল্পদিনের মধ্যেই এই দেশ মীদদের অধিকারে আগে । লে যাহাই হউক, পারস্তসমাট সাইরাস, কিন্তু এলামের রাজধানী মুসায় 5tহার সামাজ্যের রাজধানী,স্থাপন করেন। এইখানে স্বাধীন এলামের ইতিহাস শেষ এলামের স্বাধীনতা ও যেমন শেষ কষ্টল, ইছার প্রাচীন কীৰ্ত্তি-গৌরবও সঙ্গে সঙ্গে স্থাস পাইতে লাগিল। ক্রমে ইহার নাম পর্যাস্ত লোকে ভুলিয়। গিয়াছিল। অনেক দিন পরে মাটির নীচ হইতে স্থলার অনেক প্রাচীন কীৰ্ত্তি-চিহ্ন পাহিপ হইতেছে । মাটির তাড়ি, চিত্রিত বাসন কোষন, খেলার পুতুল, মূৰ্ত্তি ও দেবতার মন্দিরের ভগ্নাবশেষ অনেক কিছুই ইতিহাসানুরাগী পণ্ডিতদের চেষ্টা ও সত্বে আবিষ্কত হওয়ায় একদিন রাজধানী স্থল যে অ তাম্ব সমৃদ্ধিশালী নগল ছিল, তাহার বিশেষ পরিচয় পাওয়া যাইতেছে। এখন দেশ-বিদেশ হইতে ইতিহাসামুরাগী ব্যক্তিগণ একদিনকার গৌরবান্বিত প্রাচীন রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ দেখিয়া বিষ্মিত হইয়া যান। এখনও ঐ সব অঞ্চলে খনন কাৰ্য্য চলিতেছে। কে জানে, ভবিষ্যৎ কালে আরও কত বিচিত্র ঐতিহাসিক কীৰ্ত্তি বাহির ছইয়া প্রাচীন ইতিহাসের পৃষ্ঠ উজ্জল করিবে কি না שמ"ש
পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।